পোস্টগুলি

Islam in Tibet

ছবি
Tibet is an autonomous region of Greater China. Located in Central Asia, this region is home to the Tibetan people. The average elevation of the Tibetan Plateau is 16,000 feet; Due to which this region is also called the roof of the earth.Located in western China, the region is bordered by Xinjiang and Qinghai Autonomous Regions of China to the north, Sichuan Province to the east, Yuan and Burma of China to the southeast, and India, Bhutan and Nepal to the south. With a vast area of ​​12,28,400 square kilometers, the Tibet Autonomous Region is the second largest region in China after the Xinjiang region, and even the least densely populated administrative region in China due to its mountainous and inaccessible environment. The capital of Tibet is Lhasa. Lhasa is an Italian word meaning place of God. At the same time, Lhasa is one of the tallest cities in the world, at about 11,450 feet above sea level. Lhasa has been the capital of Tibet since the middle of the seventeenth century. Man

দালাই লামার তিব্বতে মুসলমান

ছবি
মো.আবু রায়হানঃতিব্বত চীনের স্বায়ত্তশাসিত একটি অঞ্চল। মধ্য এশিয়ায় অবস্থিত এ অঞ্চলটি তিব্বতীয় জনগোষ্ঠীর আবাসস্থল। তিব্বতীয় মালভূমির গড় উচ্চতা ১৬,০০০ ফুট; যার কারণে এই অঞ্চলকে পৃথিবীর ছাদও বলা হয়। পশ্চিম চীনে অবস্থিত এই অঞ্চলের উত্তরে চীনের স্বায়ত্তশাসিত এলাকা জিনজিয়াং ও কিংহাই প্রদেশ, পূর্বে সিচুয়ান প্রদেশ, দক্ষিণ-পূর্বে চীনের ইউয়ান ও বার্মা এবং দক্ষিণে ভারত, ভুটান ও নেপাল। ক্ষেত্রফল সুবিশাল- ১২,২৮,৪০০ বর্গ কিলোমিটার অঞ্চল নিয়ে তিব্বত স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল চীনের জিনজিয়াং অঞ্চলের পর দ্বিতীয় সৰ্ববৃহৎ অঞ্চল, এমনকি পার্বত্য এবং দুর্গম পরিবেশের অঞ্চল হওয়ার জন্য চীনের সবচেয়ে কম ঘনবসতিপূর্ণ প্রশাসনিক অঞ্চল। তিব্বতের রাজধানীর নাম লাসা। লাসা ইটালিয়ান শব্দ যার অর্থ ঈশ্বরের স্থান। একইসাথে লাসা পৃথিবীর উচ্চতম শহরগুলোর একটি, সমুদ্র তল থেকে প্রায় ১১,৪৫০ ফুট উঁচুতে। সপ্তদশ শতকের মাঝামাঝি থেকেই লাসা ছিল তিব্বতের রাজধানী। তিব্বতী বৌদ্ধ ধর্মের পবিত্র অনেকগুলো স্থান এখানে অবস্থিত যার মাঝে আছে পোটালা প্রাসাদ, জোখাং মন্দির, নরবুলিংকা প্রাসাদসমূহ ইত্যাদি। নেপালের সাথে তিব্বত সীমান্তে মাউন্ট এভারেস্ট

There is no Mosque in Bhutan

ছবি
Bhutan is a member state of SAARC and the least populous country in South Asia after Maldives.Bhutan is located in the eastern part of the Himalayas in the Indian subcontinent. Bhutan is bounded on the north by the Tibetan region of China, on the west by the Chumbi Valley of Sikkim and Tibet in India, on the east by Arunachal Pradesh and on the south by Assam and North Bengal. The official name of Bhutan is Kingdom of Bhutan. Bhutan covers an area of ​​46,500 square kilometers. Thimphu is the capital city and it is located in the mid-western part of the country. Bhutan is a monarchy. The monarchy currently exists here. Bhutan had an absolute monarchy in the past. At present it is a constitutional monarchy. The people of Bhutan call their country Druk Yule or the land of the lightning dragon in their mother tongue Jangkha. Again some call it the land of oxygen. Some say happy people country. Some say the king's country. The landlocked country Bhutan is often called the Switzerland

ভুটানে কোনো মসজিদ নেই

ছবি
মো.আবু রায়হানঃসার্কের একটি সদস্য রাষ্ট্র এবং মালদ্বীপের পর দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে কম জনসংখ্যার দেশ ভুটান।দেশটি ভারতীয় উপমহাদেশে হিমালয় পর্বতমালার পূর্বাংশে অবস্থিত। ভুটানের উত্তরে চীনের তিব্বত অঞ্চল, পশ্চিমে ভারতের সিকিম ও তিব্বতের চুম্বি উপত্যকা, পূর্বে অরুণাচল প্রদেশ এবং দক্ষিণে আসাম ও উত্তরবঙ্গ দ্বারা পরিবেষ্টিত। ভুটানের আনুষ্ঠানিক নাম কিংডম অব ভুটান।ভুটানের আয়তন ৪৬,৫০০ বর্গকিলোমিটার। থিম্পু এর রাজধানী শহর এবং এটি দেশের মধ্য-পশ্চিম অংশে অবস্থিত। ভুটান হল রাজতন্ত্র বিশিষ্ট দেশ। এখানে বর্তমানে রাজতন্ত্র বিদ্যমান। ভূটানে অতীতে একটি পরম রাজতন্ত্র প্রচলিত ছিল। বর্তমানে এটি একটি সাংবিধানিক রাজতন্ত্র। ভূটানের অধিবাসীরা নিজেদের দেশকে মাতৃভাষা জংখা ভাষায় দ্রুক ইয়ুল বা বজ্র ড্রাগনের দেশ নামে ডাকে।আবার কেউ বলে অক্সিজেনের দেশ। কেউ বলে সুখী মানুষের দেশ। কেউ কেউ বলে রাজার দেশ। স্থলবেষ্টিত দেশ ভূটানের আকার, আকৃতি ও পার্বত্য ভূ-প্রকৃতি সুইজারল্যান্ডের সদৃশ বলে দেশটিকে অনেক সময় এশিয়ার সুইজারল্যান্ড নামে ডাকা হয়। ১৯৭১ সালে ভুটান জাতিসংঘের সদস্য হয়। ভুটান দক্ষিণ এশিয়ার বৌদ্ধ সংখ্যাগরিষ্ঠ রা

দেড়শ মডেল নিয়ে সৌদি যুবরাজের বিলাসবহুল পার্টির তথ্যফাঁস

ছবি
Blood and Oil: Mohammed bin Salman's Ruthless Quest for Global Power বইয়ে বেরিয়ে এলো যুবরাজ মুহাম্মদ বিন সালমানের বিভিন্ন দিক । বইটি সমন্ধে মতামত ও পাওয়া যাচ্ছে।John Carreyrou, author of Bad Blood. বলেন, "Blood and Oil is the fascinating and highly entertaining tale of Mohammed bin Salman's rise to power. With fly-on-the-wall reporting and palace intrigue worthy of Machiavelli, it will keep you turning the pages at a fast clip until its tragic denouement. And more importantly, it will leave you with a deep and nuanced understanding of the Crown Prince's thinking and its implications for Saudi Arabia and the entire Middle East." বইটিতে প্রকাশিত তথ্য সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের বিলাসবহুল জীবনযাপন সামনে নিয়ে এলো আমেরিকার গণমাধ্যম নিউইয়র্ক পোস্ট পত্রিকা । গণমাধ্যমটি বলছে, মালদ্বীপে ব্যক্তিগত দ্বীপে বিভিন্ন দেশের মডেলদের নিয়ে বিলাসবহুল পার্টির আয়োজন করেছিলেন এই যুবরাজ। ২০১৫ সালে জুলাইয়ে দ্বীপটিতে একমাস ধরে এ পার্টি চলে।নিউইয়র্ক পোস্ট জানায়, ওয়াল স্ট্রিট জার্না

Muslims and Islam in Sweden

ছবি
Sweden is a country in the Scandinavian region of Western Europe. The largest city and capital of Sweden is Stockholm. Sweden is bordered by Finland to the northeast, Norway to the west and the Oresund Bridge to the southwest. 295 square kilometers. It is the third largest country in Europe. Sweden is one of the least populous regions in Europe. According to a 2017 report from the Swedish Agency for Support to Faith Communities, there were 170,915 Muslims in Sweden who practiced their religion regularly; This count came from those registered with Islamic congregations. The immigration has been the main driver of spreading Islam in Sweden since the late 1960s. Population increases between 2004-2012 have been attributed to immigrants from Iraq, Somalia, and Afghanistan. The US Department of State sets the figure at around 6% (almost 600,000) of the total Swedish population. The population density is 20.6 people per square kilometer. According to the Central Intelligence Agency's 2011

সুইডেনে কুরআনে অগ্নিসংযোগ ও মতপ্রকাশ

ছবি
মো. আবু রায়হানঃ ইউরোপের দেশ সুইডেন। দেশটির আয়তন ৪ লাখ ৫০ হাজার ২৯৫ বর্গকিলোমিটার। মাত্র ৯৫ লক্ষ জনসংখ্যার কারণে সুইডেন ইউরোপের অন্যতম কম জনসংখ্যার ঘনত্বপূর্ণ অঞ্চল। ২০১৬ সালে সুইডেনের মুসলিমদের সংখ্যা ছিল মোট জনসংখ্যার ৮ দশমিক ১ শতাংশ। কিন্তু অভিবাসনের উচ্চ হার যদি অব্যাহত থাকে ২০৫০ সাল নাগাদ সুইডেনে মুসলিমরা হবে মোট জনসংখ্যার ৩০ শতাংশ। অর্থাৎ জনসংখ্যার প্রায় এক তৃতীয়াংশ। সেন্ট্রাল ইন্টিলিজেন্স এজেন্সির ২০১১ সালের পরিসংখ্যা অনুসারে সুইডেনের মোট জনসংখ্যার সাড়ে চার থেকে পাঁচ লাখ মানুষ মুসলিম। অপরদিকে সুইডেনে মুসলমান ও তাদের মসজিদের ওপর হামলার ঘটনা দিন দিন বেড়ে চলছে। প্রতি বছরই আগের বছরের তুলনায় মুসলিমরা বেশি পরিমাণে হামলার শিকার হচ্ছে।যার সর্বশেষ উদাহরণ কুরআনে অগ্নিসংযোগের মতো গুরুতর ঘটনা। শুক্রবার মালামোতে ইসলামবিরোধী অনেক দল কোরআন অবমাননার জন্য সমবেত হয়েছিল। জনসম্মুখে তারা কোরআনের কপিতে পদাঘাত করেছিল।কোরআন পোড়ানোর প্রতিবাদে সুইডেনের দক্ষিণাঞ্চল মালমো শহরে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে। শহরটিতে ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ এবং পুলিশকে লক্ষ্য করে পাথর ছোঁড়ার ঘটনাও ঘটেছে। শুক্রবার রাতে এ ঘটনা ঘটে। ইসলাম ধ

ত্রিমুখি টার্গেটে ফিলিস্তিন

ত্রিমুখি টার্গেটে পরিণত হয়ে নিজেদের সব হারানোর পথে ফিলিস্তিনিরা। ইহুদিবাদি ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের পাশাপাশি আরব দেশগুলোও তাদের ছাড়তে শুরু করেছে। আরব শাসকেরা চায় ক্ষমতা, মসনদ ও অস্ত্র। ইসরায়েল চায় ভূমি। ট্রাম্প চায় ইহুদি ভোটাদের আকৃষ্ট করতে। আর তিন পক্ষের এই তিন স্বার্থের বলি হচ্ছে ফিলিস্তিন। কপাল পুড়ছে নির্যাতিত ফিলিস্তিনিদের।ফিলিস্তিন-ইসরাইলের দ্বিরাষ্ট্র সমাধানকে অস্বীকার করে বিতর্কিত একটি প্রস্তাবও প্রণয়ন করেছেন ট্রাম্প যা ডিল অব দ্য সেঞ্চুরি নামে পরিচিত। সবকিছু বিবেচনা করে মনে হচ্ছে আগামী দিনগুলোতে ফিলিস্তিনি মুসলিমদের জন্য আরো দুর্ভোগ অপেক্ষা করছে ।

ভারতের রাষ্ট্রধর্ম হিন্দু হলে?

বাংলাদেশের রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাতিল চেয়ে উকিল নোটিশ পাঠিয়েছে। কারা কি উদ্দেশ্যে পাঠিয়েছে তা বলতে চাচ্ছি না। বাংলাদেশের সংবিধানে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম থাকায় মুসলিম নামধারী কথিত প্রগতিশীলদের কাছেও তা অবোধগম্য। তারা প্রশ্ন করেছেন বাংলাদেশে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম চান, আবার ভারতের ধর্মনিরপেক্ষদের পক্ষে কথা বলেন এটি দ্বিমুখি আচরণ হয়ে গেল না? আসলে ধর্মনিরপেক্ষকতা কী? অল্প কথায় রাষ্ট্রীয় কাজ-কর্মে ধর্মের বিধি-বিধানকে উপেক্ষা করে চলার নামই ধর্মনিরপেক্ষতা।বহুভাষা, বহুধর্মের দেশ ভারত ১৯৭৬ সালে, ৪২ তম সংবিধান সংশোধনীর মাধ্যমে ভারতীয় সংবিধানের প্রস্তাবনায় ধর্মনিরপেক্ষ শব্দটি যুক্ত হয়। ভারতের সংবিধান কেন ধর্মনিরপেক্ষ জানেন? আশা করি উত্তর পেয়ে আপনার মনের তৃষ্ণা ও কথিত নামধারী মুসলিম প্রগতিশীল হবার খায়েশ তিরোহিত হবে। ইসলাম একটি রাষ্ট্রের অমুসলিম নাগরিকদের অবাধ ধর্মীয় স্বাধীনতা, নিরাপত্তা, ব্যবসা বাণিজ্য ও মুসলিমদের পরধর্মে সহিষ্ণু হবার শিক্ষা দিয়েছে। এর ব্যতিক্রম হলে মুসলমানদের ইহলৌকিক ও পারলৌকিক জীবনে কঠিন শাস্তির হুশিয়ারির কথা বলা হয়েছে। এখন আপনাকে বলছি হিন্দুধর্ম কি এভাবে অন্য ধর্মের মানুষের প্রতি স

ইহুদিদের আরেকটি প্রতিশব্দ বিশ্বাসঘাতক

ইহুদিরা যে বিশ্বাসঘাতক, বেঈমান তা যুগে যুগে প্রমাণিত সর্বশেষ উদাহরণ ইসরায়েল আরব আমিরাত চুক্তি। চুক্তি অনুযায়ী ইসরায়েল দখলকৃত পশ্চিম তীরের ফিলিস্তিন ভূখণ্ডে আর ইহুদি বসতি সম্প্রসারণ করবে না। বিনিময়ে আরব আমিরাত ইসরায়েলের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করবে। কিন্তু চুক্তির পর ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এই চুক্তিকে ঐতিহাসিক মুহূর্ত বলে অভিহিত করলেও পশ্চিম তীরে বসতি স্থাপন থেকে সরে আসেননি বলে জানান।

মুসলিম বিশ্বের দ্বন্দ্ব

মুসলিম বিশ্বের ঐক্য ভাঙ্গতে মরিয়া ভারত, ইসরায়েল, আমেরিকা। এক্ষেত্রে সৌদি আরব এদের প্রধান সহযোগী।পাকিস্তান-ইরান-কাতার-তুরস্কের মৈত্রীতে সৌদি ক্ষুব্ধ।চীনও বসে নেই। সৌদি আরব-আমিরাত -ভারত-ইসরায়েল- আমেরিকা জোটের পাল্টা হিসেবে দেখা যাচ্ছে চিন - তুরস্ক-পাকিস্তান-ইরান-কাতার জোট। তুরস্কের সঙ্গে ইমরানের মাখামাখি সম্পর্ক সৌদি আরবের একদম সহ্য হচ্ছে না। ইমরানের সঙ্গে মাহাথির থাকলেও প্রধানমন্ত্রীর পদ হারানোর পর মালয়েশিয়া নীরব। মুসলিম বিশ্বের এই দলাদলিতে ওআইসি অকার্যকর। কাশ্মীর ইসুতে পাকিস্তান ওআইসিকে পুনরুজ্জীবিত করতে চাইলেও সৌদি আরবের কারণে পারছে না। এর পেছনে কলকাঠি নাড়ছে আমেরিকা ভারত ও ইসরায়েল। যাদের সঙ্গে সৌদি আরবের অন্তরঙ্গ সম্পর্ক।

তুরস্ক ইসরায়েল সম্পর্ক

ছবি
মো আবু রায়হানঃতুরস্ক ইসরায়েলের সম্পর্ক ওপেন সিক্রেট বিষয়। যতই তুরস্ক ও এরদোয়ান ইসরায়েলের সমালোচনা করুক না কেন, দেশ দুটোর মধ্যে সম্পর্ক বেশ পুরনো ও গভীর। যদিও মাঝেমধ্যে তুরস্ক ও ইসরায়েলের সম্পর্কে বিভিন্ন ইসুতে টানাপড়েন দেখা গেছে। এরদোয়ানের উদার ইসলামি নীতি ও কৌশলের কারণে দেশ দুটির মধ্যে সম্পর্ক অটুট রাখা সম্ভব হয়েছে। এতো শত ভালো কাজ করার পরও ইসরায়েলের সঙ্গে এরদোয়ানের ঘনিষ্ঠতার কারণে তাকে অনেক সমালোচনার সম্মুখীন হতে হয়েছে। এজন্য এরদোয়ানকে বলা হয়েছে ইহুদীদের দালাল।কিন্তু আন্তর্জাতিক রাজনীতি ও কৌশলের জন্য এরদোয়ান সমভাবে প্রশংসিত। বিশেষ করে মুসলিম বিশ্বের স্বার্থ সংরক্ষণ ও অধিকার আদায়ে এরদোয়ান অবিসংবাদিত ও মুসলিম বিশ্বের যেন সুলতান। মুসলিম বিশ্বে সর্বপ্রথম তুরস্কে ধর্মনিরপেক্ষতাকে রাষ্ট্রীয় নীতিতে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিয়েছিলেন মুস্তফা কামাল পাশা। ১৯২৮ সালে দেশটির শাসনতন্ত্রে রাষ্ট্রের ধর্ম ইসলাম বিলুপ্তির সংশোধনী বিল চালু করে সেকুলারিজম প্রতিষ্ঠা করা হয়।১৯৪৮ সালে অবৈধ দখলদার ইসরায়েল রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠার পরের বছর মার্চ মাসে মুসলিম বিশ্বের প্রথম দেশ- তুরস্ক ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেয়।তাদে

রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বিতর্ক

ছবি
মো আবু রায়হান:সংবিধান থেকে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাদ দিয়ে ধর্মনিরপেক্ষতা লেখা চালু করার দাবিতে ১০ জনকে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে। লিগ্যাল নোটিশটি পাওয়ার দিন থেকে ১৫ দিনের মধ্যে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম সংবিধান থেকে বাদ দিয়ে ধর্মনিরপেক্ষতা লেখা শুরু করতে হবে। অন্যথায় বাংলাদেশের অসাম্প্রদায়িক জনগণের পক্ষে হাইকোর্টে রিট পিটিশন দায়ের করা হবে এমনটি বলা হয়েছে। শুধু কী বাংলাদেশের রাষ্ট্রধর্ম রয়েছে ?এর উত্তর চলুন জেনে আসি।সারা  বিশ্বের দেশগুলোর মধ্যে ২০ ভাগ দেশের রাষ্ট্রধর্ম রয়েছে। ৪৩ টি দেশে ধর্মকে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের জনপ্রিয় গবেষণা সংস্থা পিউ’র তথ্য মতে, বিশ্বের ২৭টি দেশের রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম। বিশ্বের ১২০টিরও বেশি দেশে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মুসলমান থাকা সত্ত্বেও এসব দেশের রাষ্ট্র ধর্ম ইসলাম নয়। ২৯টি দেশে মুসলমানরা সংখ্যায় কম হলেও তারা অত্যন্ত প্রভাবশালী এবং ২৭ টি দেশের রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম।বর্তমানে বিশ্বের মোট জনসংখ্যা ৭৩০ কোটি। এরমধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ হচ্ছে মুসলিম জনসংখ্যা।মুসলিম জনসংখ্যার দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান চতুর্থ। মধ্যপ্রাচ্য, উত্তর আফ্রিকা এবং উত্তর ইউরোপের ৪৩টি দেশে

নাউযুবিল্লাহ কখন বলবেন ?

ছবি
আজকাল কোথায় নাউযুবিল্লাহ আর কোথায় আলহামদুলিল্লাহ বলবো এ নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্বে পড়তে হয়। এসব সমস্যা বেশি হয় ধর্মীয় সভাগুলোতে। বক্তা চার আলিফের সুর দিয়ে থেমে যখন বলে ঠিক না বেঠিক? তখন শ্রোতাদের থতমত খাওয়ার মতো অবস্থা।আবার বক্তা চিল্লায় নাউযুবিল্লাহ বলেন না ক্যারে? না নাউযুবিল্লাহ বাড়ি গিয়ে বলবেন? তো আজকের সংক্ষিপ্ত আলোচনা নাউযুবিল্লাহ নিয়ে। নাউযুবিল্লাহ শব্দের অর্থ, আমরা মহান আল্লাহর কাছে এ থেকে আশ্রয় চাই। যে কোনো মন্দ ও গুনাহের কাজ দেখলে তার থেকে নিজেকে আত্মরক্ষার্থে এটি বলা হয়ে থাকে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন,তোমরা ভয়াবহ বিপদ, হতভাগ্যের অতল গহবর, মন্দ তাকদীর এবং শত্রুর আনন্দ প্রকাশ থেকে আল্লাহ তায়ালার কাছে আশ্রয় প্রর্থনা কর।’ (সহীহ বুখারি- ৬১৬৩)

আলহামদুলিল্লাহ কখন ?

ছবি
  আলহামদুলিল্লাহ শব্দের অর্থ, সকল প্রশংসা মহান আল্লাহর জন্য। যে কোন সুখবর বা ভালো অবস্থা সম্পর্কিত সংবাদের বিপরীতে সাধারণত এটি বলে থাকি।যেমন, ভাই আপনি কেমন আছেন? জবাবে বলি, আলহামদুলিল্লাহ, ভালো আছি।তবে আজকাল আলহামদুলিল্লাহ যেন অতি সফলদের একান্ত বুলি হয়ে গেছে। বিসিএস ক্যাডার হলাম আলহামদুলিল্লাহ, প্রমোশন পেলাম আলহামদুলিল্লাহ,ম্যানেজার হলাম আলহামদুলিল্লাহ, আবার কেউ শুধু ফেসবুকে আলহামদুলিল্লাহ পোস্ট দিয়ে চুপ থাকেন,এতে জনগণের কৌতুকল ও জানার আসক্তি জ্যামিতিকহারে বেড়ে যায়। কমেন্টে গিয়ে কেউ কেউ না জেনে লিখে আলহামদুলিল্লাহ, অভিনন্দন, আমি জানতাম আপনি পারবেন, এগিয়ে যান, বন্ধুরা লিখে আসলেই তুই একটা মাল, শেষে দেখিয়ে দিলি, তো দোস্ত কিসে হলো?আবার কেউ কেউ কমেন্টে লিখে ভাই ঘটনা কি? কেন আলহামদুলিল্লাহ? কেউ ইনবক্সে গিয়ে গুতাতে থাকে ভাই খবরটা কী? রহস্য কি? কী জব পেলেন? কোন রেস্টুরেন্টে ট্রিট দেবেন? এদিকে বেলাও নক করে অধমকে এতোদিন ব্লক করে রেখেছিল। বান্ধবীর মুখে অধমের খবর শোনে নক করে। মেসেজ দিয়ে বলে আমি বলছি না? তুমি পারবে! দেখ কিভাবে হয়ে গেল।তোমার জন্য না অনেক প্রে করেছি, আলহামদুলিল্লাহ। এতো শত অভিনন্দন

ইনশাআল্লাহ কখন বলবেন ?

ছবি
ইনশাআল্লাহ বলা নিয়ে অনেকের মধ্যে ভুল পরিলক্ষিত হয়ে থাকে। কোথায় ইনশাআল্লাহ, কোথায় আলহামদুলিল্লাহ বলতে হয় তা নিয়ে অনেকে কনফিউশনে ভুগি। যেমন কাউকে জিজ্ঞেস করলাম কেমন আছেন? তিনি বলে ফেললেন ইনশাআল্লাহ ভালো আছি। এটি ভুল। সঠিক হবে আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি। ইনশাআল্লাহ শব্দের অর্থ মহান আল্লাহ যদি চান তাহলে। ভবিষ্যতে হবে, করবো বা ঘটবে এমন কোনো বিষয়ে ইনশাআল্লাহ বলা সুন্নত। যেমন- ইনশাআল্লাহ, আমি আগামীকাল আপনার কাজটি করে দেবো। পবিত্র কোরআনে কারিমে আল্লাহ তায়ালা মুমিনদেরকে এর নির্দেশ দিয়েছেন।আল্লাহ বলেন, তুমি কখনো কোনো বিষয়ে এ কথা বলো না যে আমি এটি আগামীকাল করব—‘ইনশাআল্লাহ’ কথাটি না বলে। যদি (কথাটি বলতে) ভুলে যাও, তাহলে (যখনই তোমার মনে আসবে) তোমার রবকে স্মরণ করো এবং বলো, সম্ভবত আমার রব আমাকে এর (গুহাবাসীর বিবরণ) চেয়ে সত্যের নিকটতর পথনির্দেশ করবেন। (সুরা কাহফ আয়াত ২৩-২৪ )। যখন মহানবী (সা.)-কে মক্কার কাফিররা আসহাবে কাহফ ও জুলকারনাইন সম্পর্কে জিজ্ঞেস করেছিল, তখন তিনি প্রশ্নের জবাব আগামীকাল দেবেন বলে এক ধরনের ওয়াদা করে ফেলেন। আশা ছিল, এর আগেই অহির মাধ্যমে এ ব্যাপারে অবগত হয়ে যাবেন এবং তাদের উত্তর প্র