পোস্টগুলি

জানুয়ারী ১৫, ২০২৩ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

সাবেক ইউএফসি মুষ্টিযোদ্ধা কেভিন লি

ছবি
  আমেরিকান মিক্সড মার্শাল আর্টিস্ট এবং সাবেক ইউএফসি মুষ্টিযোদ্ধা কেভিন লি ১৯৯২ সালের ৪ সেপ্টেম্বর মিশিগানের গ্র্যান্ড র ‍ ্যাপিডসে জন্মগ্রহণ করেন এবং ডেট্রয়েটে বেড়ে ওঠেন।কেভিন লি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছেন সম্প্রতি তিনি নিজেই এ কথা জানিয়েছেন। একইসাথে জানিয়েছেন, একজন মুসলিম হিসেবে জীবনে তিনি দারুণ তৃপ্তি অনুভব করছেন।৩০ বছর বয়সী কিভেন লি ২০২১ সালে ইসলাম গ্রহণ করলেও গত ১০ জানুয়ারির আগে তিনি তা প্রকাশ করেননি।কেভিন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টুইটারে লেখেন, মুসলিম হওয়ার পর থেকে আমি অনেকের কাছ থেকেই সমর্থন পেয়েছি। মোবাইল বার্তা ও টেলিফোন কলে তারা তাদের ভালোবাসা জানিয়েছেন। তাদের এ আন্তরিকতায় আমি দারুণ মুগ্ধ।কেভিন বলেন, ‘সবই আল্লাহর ইচ্ছায় হয়। আমি গর্বিত যে আমি সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পেরেছি।’অপর এক টুইটবার্তায় কেভিন বলেন, যেহেতু আমি কিছু প্রশ্নের মুখোমুখি হচ্ছি, তাই বিষয়টি স্পষ্ট করার জন্য জানাচ্ছি যে আমি ২০২১ সালের অক্টোবরে আনুষ্ঠানিকভাবে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করি। কিন্তু এতদিন তা প্রকাশ্যে বলা হয়নি।তিনি বলেন, ‘আমি খুব শিগগিরই একটি পডকাস্ট শুরু করতে চাই, যাতে আমি সেখানে আরো গভীরভাবে কথাগুলো বলতে পারি।’ ইএস

ইউটিউবার দাউদ কিম

ছবি
সত্যের সন্ধানে দাউদ কিমের মতো হাজারো যুবক ইসলামের দিকে ধাবিত হচ্ছে। অন্যদিকে মুসলিম যুবকেরা হচ্ছে ইসলাম বিমুখ। দক্ষিণ কোরিয়ার বিখ্যাত ব্লগার জে কিম ২০১৯ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর ইসলাম গ্রহণ করেন। এরপর তিনি দাউদ কিম নাম ধারণ করেন। ইউটিউবসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে তিনি সারা বিশ্বে পরিচিত। নানা বিষয়ে ভিডিও তৈরি করে জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন তিনি। তার ইসলাম গ্রহণের ভিডিও প্রায় অর্ধকোটি বার ভিউ হয়। সর্বশেষ ওমরাহ পালনের উদ্দেশে মক্কায় পৌঁছেছেন দক্ষিণ কোরিয়ার বিখ্যাত ইউটিউবার দাউদ কিম। গত শনিবার ইসলাম গ্রহণের পর দ্বিতীয়বার তিনি ইসলামের প্রধান সম্মানিত এই স্থানে যান। এর আগে ডিসেম্বরের শেষদিকে বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে দুর্দান্ত ভ্রমণের কথা জানান। পবিত্র কাবাঘর প্রাঙ্গণে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিজের ছবি পোস্ট করে দাউদ কিম বলেন, ‘পবিত্র এই স্থান আমার ঠিকানার মতো। এই স্থান খুবই পবিত্র ও সম্মানিত। এখানে এসে সবার মধ্যে জিজ্ঞাসা তৈরি হয় যে আমরা কেন জন্ম নিয়েছি? আমরা কেন বেঁচে আছি? আমরা কোথায় যাব?’ আল্লাহর অনুগ্রহে সুপথপ্রাপ্তির কথা জানিয়ে দাউদ কিম বলেন, ‘আমার জীবন ছিল খুবই এলোমেলো। আমি ভেবেছিলাম সবচেয়ে অসু

পল্লীকবি জসীমউদ্দীনের আসমানী

  আসমানীরে দেখতে যদি তোমরা সবে চাও, রহিমদ্দির ছোট্ট বাড়ি রসুলপুরে যাও। বাড়ি তো নয় পাখির বাসা ভেন্না পাতার ছানি, একটুখানি বৃষ্টি হলেই গড়িয়ে পড়ে পানি। একটুখানি হাওয়া দিলেই ঘর নড়বড় করে, তারি তলে আসমানীরা থাকে বছর ভরে। পেটটি ভরে পায় না খেতে, বুকের ক-খান হাড়, সাক্ষী দিছে অনাহারে কদিন গেছে তার। এভাবেই আসমানীর দুর্ভোগ দুর্দশা নিয়ে কবিতার মাধ্যমে পল্লীকবি জসিম উদ্দিন তুলে ধরেছিলেন জীবন ধারা।পল্লীকবি জসীমউদ্দীনের এই ‘আসমানী’ কবিতাটি ১৯৪৯ সাল তাঁর ‘এক পয়সার বাঁশি’ কাব্যগ্রন্থে প্রকাশিত হয়। পরবর্তীতে এই কবিতা মাধ্যমিক স্কুলের পাঠ্য বইয়েও অন্তর্ভুক্ত করা হয়।কবির সেই আসমানী অনেকটা অযত্ন অবহেলায় বাধ্যক্যজনিত রোগে মারা গেছেন গত দশ বছর আগে। ১৯১৩ সালে ফরিদপুর সদর উপজেলার ঈশান গোপালপুর ইউনিয়নে আসমানীর জন্ম। আরমান মল্লিকের মেয়ে আসমানীর মাত্র ৯ বছর বয়সে বিয়ে হয় পাশের রসুলপুর গ্রামের হাসাম মন্ডলের (রহিমদ্দির) সঙ্গে। তিনি দুই ছেলে ও ছয় মেয়ের জননী ছিলেন। ৯৯ বছরের বয়সের বার্ধক্যজনিত ও বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে ২০১২ সালে তিনি মারা যান। এ সময় তিনি দুই ছেলেসহ চার মেয়ে রেখে যান।বর্তমানে আসমানীর পরিবার