পোস্টগুলি

জুন ১৮, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ভারত রৌমারী সীমান্তের পুনরাবৃত্তি ঘটালো লাদাখে

ছবি
মো আবু রায়হানঃ বেশিদিন আগের কথা নয় । ২০০১ সালের ১৮ই এপ্রিল। বাংলাদেশ আর ভারতের সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর মধ্যে সবচেয়ে ভয়ানক আর রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে নিহত হয়েছিল ১৮ জন ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বিএসএফ সদস্য। ঘটনাটি ঘটেছিল কুড়িগ্রাম জেলা শহর থেকে ৪৫ কি.মি. দূরে রৌমারী উপজেলার বড়াইবাড়ীতে।রৌমারী উপজেলা সদর থেকে দক্ষিণ পূর্ব দিকে ১০ কি.মি. দূরে বড়াইবাড়ী গ্রাম।আসাম সীমান্তের কাছাকাছি ২২৬ একর জমি নিয়ে বড়াইবাড়ী গ্রাম। যার আন্তর্জাতিক পিলার নম্বর ১০৬৭/৪ এস। তৎকালীন বিডিআর-এর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল এএলএম ফজলুর রহমানের জানতে পারেন যে ভারতীয় বিএসএফ নোম্যান্স ল্যান্ডের উপর দিয়ে রাস্তা তৈরি করে বাংলাদেশের এলাকা সিলেটের পদুয়াকে কানেক্ট করছে এবং পদুয়াতে অস্থায়ী বিএসএফ ক্যাম্প করেছে। বিডি’আরের পক্ষ থেকে বারবার প্রতিবাদ করার পরও ভারতীয় পক্ষ থেকে কোন সহযোগিতা করা হলোনা এমনকি ফ্ল্যাগ মিটিং-এও রাজি হলো না তারা। বাংলাদেশের সার্বভৌম এলাকার উপরে এই রকম আচরণে এপ্রিলের ১৫-১৬ তারিখ রাতে মেজর জেনারেল ফজলুর রহমানের নির্দেশে চার শ’র মতো ফোর্স পদুয়াতে মুভ করে পদুয়ায় ভারতীয় বিএসএফ ক্যাম্প ঘেরাও করে ফেলে। বিএসএফের

লাদাখ কেড়ে নিল ভারতের ঘুম

ছবি
পূর্ব লাদাখের গলওয়ান উপত্যকায় লাইন অফ অ্যাকচুয়াল কন্ট্রোলে ভারত-চিন সেনা সংঘর্ষে এক কর্নেল-সহ ২০ জওয়ানের মৃত্যুর খবর আগেই নিশ্চিত করেছিল ভারতীয় সেনা।হাতাহাতি, পাথর ছোঁড়াছুঁড়ি থেকে শুরু করে, রড, লাঠি, ও ধারালো অস্ত্র দিয়ে দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাঁধে। প্রায় তিন ঘণ্টা ধরে সংঘর্ষ চলে। মধ্যরাতের পর তা থেমে যায়।অনেক দেহ নদী থেকে টেনে তোলা হয়।অনেকে এতটাই আহত ছিল যে, সকালে মারা যায়। ঘটনার সূত্রপাত গত সোমবার রাতে গালওয়ান ভ্যালির লাইন অফ অ্যাকচুয়াল কন্ট্রোলে ভারত-চিন সীমান্ত বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয় একটি নির্দিষ্ট সময় পর পিছিয়ে যাবে চিনের সেনা। এক ঘণ্টা পর ৫০-৬০ জন ভারতীয় সেনাকে নিয়ে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে বের হয় কর্নেল সন্তোষ বাবু। সেই সময় চিনা সেনার তৈরি করা তাবু ভাঙতে ভাঙতে এগোতে থাকে তাঁরা। ভাঙা পড়ে চিনা সেনার একটি নজরদারি পোস্টও।জানা যায়, এরপরই প্রায় ২৫০ চিনা সেনা ভারতীয় সেনার উপর হামলা চালায়। দু’পক্ষে শুরু হয়ে যায় তুমুল হাতাহাতি।এই সংঘর্ষে কর্নেল সন্তোষ বাবু সহ ২০ জন সেনার মৃত্যু হয়।তার সঙ্গে আরও চার জওয়ান গুরুতর জখম হয় বলে সেনা সূত্রে জানা যায়। লাদাখের এই সংঘর্ষে চিনা বাহিনীর এক কমান্ডিং অফি