পোস্টগুলি

নভেম্বর ২৪, ২০২১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

কলকাতা মাদ্রাসা ও প্রথম অধ্যক্ষ

ছবি
১৭৫৭ সালে পলাশীর যুদ্ধের পর ভারতীয় উপমহাদেশে মুসলিম শাসনের অবসান ঘটে। শুরু হয় ইংরেজ শাসন। ক্ষমতায় এসেই তারা শিক্ষা, সংস্কৃতির দিকে বিশেষ নজর দেয়। তারা জানতো টেকসই ক্ষমতার জন্য এগুলো অপরিহার্য। অন্যদিকে রাজত্ব, শাসন ক্ষমতা, সামাজিক মর্যাদা ও প্রভাব-প্রতিপত্তি হারিয়ে বাংলার মুসলিম সম্প্রদায় গুরুত্বহীন হয়ে পড়ে। বন্ধ হয়ে যায় ইসলামী শিক্ষার কেন্দ্রসমূহ। যার ফলে বাংলার মুসলিম জনগোষ্ঠী পিঁছিয়ে পড়ে বিভিন্ন ক্ষেত্রে।ম্যাক্সমুলারের মতে ১৭৫৭ খ্রিস্টাব্দের আগ পর্যন্ত বাংলাদেশে ৮০ হাজার মাদ্রাসা চালু ছিল। কিন্তু বৃটিশ সরকার বাংলা দখল করে মসজিদ-মাদ্রাসার খরচ নির্বাহের জন্য বরাদ্দকৃত ‘ওয়াক্ফ সম্পত্তি’ বাজেয়াপ্ত করলে মাদ্রাসাগুলো ধীরে ধরে বন্ধ হয়ে যায়। অতঃপর মুসলমানদের দাবির প্রেক্ষিতে ও ইংরেজদের প্রয়োজনে ১৭৮০ খ্রিস্টাব্দে ১ অক্টোবর (শাবান, ১১৯৪ হি.)সনে ফোর্ট উইলিয়ামের গর্ভনর জেনারেল ওয়ারেন হেস্টিংস কর্তৃক কলকাতায় কলকাতা আলিয়া মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠিত হয়।১৭৮১ থেকে ১৮১৯ সাল পর্যন্ত আলিয়া মাদ্রাসা বোর্ড অব গভর্নরস’ দ্বারা এবং ১৮১৯ থেকে ১৮৫০ সাল পর্যন্ত ইংরেজ সেক্রেটারি ও মুসলমান সহকারী সেক্রেটারির অধীন

মেন্দেরেসের পরিণতির দিকে কী এরদোয়ান ?

ছবি
৭ লাখ ৮৩ হাজার ৩৫৬ বর্গ কিলোমিটারের দেশ আজকের তুরস্ক, যা বাংলাদেশের দেশের প্রায় ছয় গুণ বড়। জনসংখ্যা প্রায় আট কোটি।একসময় ইউরোপ, আফ্রিকা, পশ্চিম এশিয়ার বিশাল অংশ নিয়ে ছিল তাদের বিশাল ওসমানীয় সাম্রাজ্য। ইসলামের সব পবিত্র স্থাপনাসহ আধুনিক সৌদি আরবও এই সাম্রাজ্যের অধীনে ছিল।১২৮৮-১৯২৪ সাল পর্যন্ত ৩৭ জন সুলতান ৬৩৬ বছরব্যাপী ওসমানীয় সাম্রাজ্যের শাসক ছিলেন। প্রথম ৩০০ বছর সুলতানদের যোগ্যতার কারণে জয়জয়কার অবস্থা ছিল। শেষের ৩০০ বছরে যোগ্য শাসক ছিল মাত্র কয়েকজন। অপর শাসকরা ছিলেন অযোগ্য। ছিল না তাঁদের চারিত্রিক গুণাবলি। এমনই প্রতিকূল পরিস্থিতিতে সাম্রাজ্যের বহু অংশ হাত ছাড়া হয়ে যায়। তুরস্কের নাজুক পরিস্থিতিতে ১৮৮১ সালে জন্মগ্রহণকারী সামরিক কর্মকর্তা মোস্তফা কামাল পাশা তুরস্কের হাল ধরতে পর্যায়ক্রমে এগিয়ে আসতে থাকেন। ১৯২১ সালে প্রধান সেনাপতির দায়িত্ব গ্রহণ করেন কামাল পাশা। ১৯২৩ সালে ২৭ সেপ্টেম্বর ইস্তাম্বুল থেকে আঙ্কারায় সরিয়ে নেন রাজধানী। খেলাফত উচ্ছেদ করে কামাল পাশা প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেন ধর্মনিরপেক্ষতাকে রাষ্ট্রীয় নীতি হিসেবে গ্রহণ করেছিলেন। কামাল পাশা সৈন্যবাহিনীও ছিল ধর্মনিরপেক্ষ আদর্শে বিশ্

আপনি কি মনে করেন আমি হলিউডে যেতে পারি?

ছবি
সৌদির মক্কা নগরীর পবিত্র গ্র্যান্ড মসজিদের সাবেক ইমাম ( রমজান মাসে ১৪২৯ হিজরিতে তারাবীহ নামাজে ইবাদতকারীদের নেতৃত্বের দায়িত্ব পান ) শায়েখ আদিল কালবানি। তার পুরো নাম শায়েখ আদিল বিন সেলিম বিন সাইদ আল কালবানি আবু আবদুল্লাহ। তার প্রাণ জুড়ানো তেলাওয়াত ইউটিউবে মিলিয়ন মিলিয়ন ভিউ হয়েছে। ইসলামের দাঈ হিসেবেও বেশ সমাদৃত তিনি। এবার নতুন এক বিতর্কে পা দিলেন তিনি। যা নিয়ে বিশ্বজুড়ে হচ্ছে সমালোচনা।রিয়াদ সিজন-২০২১-এর উৎসবের ‘কমব্যাট ফিল্ড’-এর ২ মিনিট এক সেকেন্ডের একটি টিভি বিজ্ঞাপনে অভিনয় করেছেন পবিত্র গ্র্যান্ড মসজিদের সাবেক এই ইমাম। সে বিজ্ঞাপনের একটি ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টুইটারে তোলপাড় সৃষ্টি হয়। সমালোচনার ঝড় উঠেছে শায়েখ আদিল কালবানির বিরুদ্ধে। মসজিদে হারামের সাবেক এই স্বল্পকালীন সময়ের ইমাম শায়েখ আদিল কালবানি কিছু দিন পূর্বে কেসিনো ক্লাবে তাস খেলায় অংশ নিয়েছেন। মিউজিকসহ গানকে জায়েজ ফতোয়া দিয়েছেন। সর্বশেষ একটি হারাম বিজ্ঞাপনে অভিনয় ও করেছেন। শায়খ আদিল কালবানির সুমধুর কন্ঠের তেলাওয়াত সারা বিশ্বে সমাদৃত। এমন এক ব্যক্তির দীন থেকে বিচ্যুতি অনেকেরই মেনে নিতে কষ্ট হচ্ছে। মুলতঃ আ