পোস্টগুলি

ফেব্রুয়ারী ১২, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ভ্যালেন্টাইন দিবস পর্ব - ৫

কি স্মার্ট বয় আজকে তো খুব একটা শীত নেই। তারপরও এতো কাঁপছো কেন? আজকে বুঝি ভাইব্রেশন ডে ( কম্পন দিবস )? -না রিয়া আজকেও একটা দিবস আছে কিন্তু আমার বলতে লজ্জা করছে। তা তো দেখছি। লজ্জায় চেহারাটা কেমন লালে লাল হয়ে গেছে। আরে বল, কিসের লজ্জা। লজ্জা তো নারীর ভূষণ। ছেলেদের লজ্জা থাকতে নেই। -রিয়া আজকে কোনো দিবস পালন না করলে হয়না। বরং চল দুজনে কোথাও আড্ডা দেই। না তা হবে কেন? দিবস ছাড়া কোনো আড্ডা না। আগে বল আজকে কি দিবস? -আজকে হাগ ( hug) দিবস। কি হাগু দিবস? -হাগু না হাগ দিবস। সেটা আবার কি দিবস? - ( লজ্জায় রিমন অস্পষ্ট কণ্ঠে বলল) আলিঙ্গন দিবস। কি এতো বড় স্পর্ধা। এক সপ্তাহও হয়নি রিলেশনের এর মধ্যে আলিঙ্গনের ধান্দা। তোমরা ছেলেরা বিভিন্ন দিবসের নাম দিয়ে আর কত মেয়েদের উপভোগ করতে চাও ? দাঁড়াও আলিঙ্গন দিতাছি ...এমন আলিঙ্গন দেব। বাপ মায়ের নাম ভুলে যাবি। এ পালাচ্ছিস কেন দাঁড়া .. -না রিয়া আমার আলিঙ্গন দরকার নেই। ভলো থাকিস বোন ..

জাতিসংঘের প্রবেশ দ্বারে মুসলিম কবির কবিতা

ছবি
ফার্সি গদ্য সাহিত্যের জনক মহাকবি শেখ সাদি।শেখ সাদির পুরো নাম আবু মুহাম্মদ মোশাররফ উদ্দিন বিন মোসলেহ উদ্দিন আবদুল্লাহ সাদি সিরাজি।তিনি বাংলাভাষী পাঠকের কাছে শেখ সাদি নামে সমধিক পরিচিত। শুধু বাঙালিই নয় বিশ্বজুড়ে তিনি সচেতন বিবেকবান মানুষের কাছে সমভাবে সমাদৃত।জাতিসংঘের দেয়ালে সেঁটে আছে একটি কার্পেট। যেটি ইরানি জনগণের পক্ষ থেকে দেয়া একটি উপহার। নিউইয়র্কে অবস্থিত জাতিসংঘের সদর দপ্তরের প্রবেশপথের নর্থ ডেলিগেট লাউঞ্জে রয়েছে সেই মহৎ কার্পেট ।  কার্পেটিতে উৎকীর্ণ আছে ইরানের মহাকবি সাদির ‘গুলিস্তাঁ’ গ্রন্থে উদ্ধৃত একটি চমৎকার কবিতা। সেই কবিতাটির মূল ফার্সি পাঠ হলো— بنى آدم اعضای یک پیکرند٭٭٭ که در آفرینش ز یک گوهرند چو عضوى به درد آورد روزگار٭٭٭ دگر عضوها را نماند قرار تو کز محنت دیگران بیغمی ٭٭٭ نشاید که نامت نهند آدمی بنى آدم اعضای یک پیکرند٭٭٭ که در آفرینش ز یک گوهرند چو عضوى به درد آورد روزگار٭٭٭ دگر عضوها را نماند قرار تو کز محنت دیگران بیغمی ٭٭٭ نشاید که نامت نهند آدمی بنى آدم اعضای یک پیکرند٭٭٭ که در آفرینش ز یک گوهرند چو عضوى به درد آورد روزگار٭٭٭ دگر عضوها را نماند قرار تو