পোস্টগুলি

অক্টোবর ২১, ২০২২ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

সূর্য নিয়ে আল কুরআনের বিস্ময়কর তথ্য

ছবি
সূর্যের তাপে মহান আল্লাহ সতেজ আর সজীব রেখেছেন পৃথিবীর সব কিছু। উদ্ভিদ এই সূর্যালোক থেকে খাদ্য গ্রহণ করে। যদি পৃথিবীতে সূর্যের তাপ ও আলো না আসত, তাহলে বিপন্ন হতো প্রাণিকুলের জীবন। পুরো পৃথিবী পরিণত হতো একখণ্ড বরফে। অন্যদিকে সূর্য যদি তার ভেতরকার সব তাপ পৃথিবীর ওপর উগড়ে দিত, তাহলেও পৃথিবী পরিণত হতো শ্মশানে।পবিত্র কোরআনে গুরুত্বের সঙ্গে স্থান পেয়েছে সূর্য ও চন্দ্র প্রসঙ্গ। সূর্য নিয়ে কুরআনের প্রথমদিকের আয়াত হলো -"তুমি কি সে ব্যক্তিকে দেখনি, যে ইবরাহীমের সাথে তার রবের ব্যাপারে বিতর্ক করেছে যে, আল্লাহ তাকে রাজত্ব দিয়েছেন? যখন ইবরাহীম বলল, ‘আমার রব তিনিই’ যিনি জীবন দান করেন এবং মৃত্যু ঘটান। সে বলল, আমিই জীবন দান করি এবং মৃত্যু ঘটাই। ইবরাহীম বলল, নিশ্চয় আল্লাহ পূর্বদিক থেকে সূর্য আনেন। অতএব তুমি তা পশ্চিম দিক থেকে আন। ফলে কাফির ব্যক্তি হতভম্ব হয়ে গেল। আর আল্লাহ যালিম সম্প্রদায়কে হিদায়াত দেন না।" (সুরা বাকারাহ আয়াত ২৫৮) সূর্য নিয়ে কুরআনের শেষের দিকে আয়াত সুরা শামস এর ১ নং আয়াত। দুই আয়াতের ব্যবধানের আয়াত ৫৭৭৮। এদিকে সূর্যের পৃষ্ঠের তাপমাত্রা ৫৭৭৮ কেলভিন বা ৫৫০৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

দক্ষিণ কোরিয়ার শিনদোর এক রহস্যময় দ্বীপ

ছবি
আল্লাহ তায়ালার এই দুনিয়ায় রহস্য আর বিস্ময়ের অন্ত নেই। তেমনি একটি বিস্ময় মোজেস মিরাকল’। মহান আল্লাহর আদেশে লোহিত সাগরের মধ্য দিয়ে রাস্তা তৈরি হওয়ার ঘটনার সঙ্গে মোজেস মিরাকলের মিল খুঁজে পাওয়া যায়। ঘটনাটি দক্ষিণ কোরিয়ার শিনদোর এক রহস্যময় দ্বীপ নিয়ে আবর্তিত। এ বিস্ময়কর দ্বীপ স্মরণ করিয়ে দেয় মহান আল্লাহর বাণী, ‘জ্ঞানের অতি সামান্যই তোমাদেরকে দেওয়া হয়েছে...’ (সুরা বানি ইসরাইল: ৮৫)। কবি বলেছেন, বিপুলা এ পৃথিবীর কতটুকু জানি। দেশে দেশে কত না নগর রাজধানী— মানুষের কত কীর্তি, কত নদী গিরি সিন্ধু মরু, কত না অজানা জীব, কত না অপরিচিত তরু। দক্ষিণ কোরিয়ার শিনদো আইল্যান্ড এক রহস্যঘেরা স্থান। পাশেই মোদো নামের দ্বীপ। জায়গা দুটির অবস্থান পাশাপাশি হলেও দূরত্ব একেবারে কম নয়, মাঝখানে অথৈ সাগর। বসন্ত ও গ্রীষ্মের মাঝামাঝিতে দুইবার শিনদো ও মোদো দ্বীপের মধ্যবর্তী পানি সরে প্রাকৃতিক নিয়মে রাস্তা সৃষ্টি হয়। দৈর্ঘ্য ২.৮ কিলোমিটার, প্রস্থ ৪০ মিটার। যেন সংযোগ সড়ক অথচ স্থায়িত্বকাল মাত্র এক ঘণ্টা! ঘটনাটি সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক। শিনদো আইল্যান্ডের ‘মোজেস মিরাকল’ ১৯৭৫ সালের পর ব্যাপক পরিচিতি পায়। একজন ফরাসি কূটনীতিক শিনদো ঘুর