পোস্টগুলি

জানুয়ারী ২৩, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

নীল নদ নয় লোহিত সাগর পাড়ি দিয়েছিলেন হযরত মুসা (আ.)

ছবি
মো আব রায়হানঃ  হযরত মুসা (আ.) একজন নবি ও রাসুল।বাইবেলে তিনি মোজেস নামে পরিচিত।তাঁর ওপর আসমানী কিতাব তাওরাত নাযিল হয়েছিল। আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথা বলার জন্য তাঁকে কালিমুল্লাহ বলা হয়।তিনি  ইহুদি, খ্রিস্টান এবং ইসলাম ধর্মে স্বীকৃত রাসুল বা আল্লাহর  বার্তাবাহক। কোরআনে মুসা (আ.) এর নাম অন্য নবীদের তুলনায় বেশি উল্লেখ করা হয়েছে। ধারণা করা হয় যে মুসা (আ.) ১২০ বছর বেঁচে ছিলেন। হযরত মুসা (আ.) এর অসংখ্য মুজেজা ছিল। তন্মধ্যে উল্লেখ করার মতো মুজেজা হলো তাঁর হাতের লাঠি মাটিতে নিক্ষেপ করলে  বিশালাকার অজগর সাপে পরিণত হতো। হযরত মুসা (আ.) এর জাতি বা কাওমের নাম ছিল বনী-ইসরাঈল। ইসরাঈল একটি হিব্রু শব্দ।  যার অর্থ–আল্লাহর বান্দা। হযরত ইয়াকুব (আ.)এর আরেকটি নাম হলো ইসরাঈল। কুরআনে ইহুদিদেরকে ইয়াকুব (আ.) এর বংশধর’ না বলে ইসরাঈলের বংশধর বলা হয়েছে, যেন ইহুদিরা এটা ভুলে না যায় যে, তারা আল্লাহর বান্দার বংশধর। তাদেরকে মনে করিয়ে দেওয়া হচ্ছে  তারা যেন তাদের রাবাইদের উপাসনা না করে, শুধুমাত্র আল্লাহরই উপাসনা করে।আরেকটি ব্যাপার হলো বনী ইসরাঈল বলতে আজকের  ‘ইসরাঈল’ নামক দেশে যারা থাকে, তাদেরকে বুঝায় না। হয