পোস্টগুলি

ডিসেম্বর ৩, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

স্বাধীনতা যুদ্ধে আলেম সমাজের ভূমিকা

ছবি
#মো. আবু রায়হান আমাদের স্বাধীনতা অর্জনে আলেম-উলামার অবদান অবিস্মরণীয় । আলেমদের ভুমিকা সেইভাবে লেখা হয়নি। বরং স্বাধীনতার পর আলেমদের সব সময় নেতিবাচকভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে । ‘আলেম-উলামা ও টুপি-দাড়ি’ মানেই স্বাধীনতাবিরোধী নয়! বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণ ও আধ্যাত্মশক্তিতে ইসলামের সর্বজনীন বিস্তরণে আলেমসমাজের ভূমিকা চিরস্মরণীয়। অথচ অজ্ঞতাবশত অনেকে ধর্মপ্রাণ মানুষকে স্বাধীনতাবিরোধী হিসেবে চিত্রিত করে। একইভাবে নাটক-সিনেমার ‘খল চরিত্র’ হিসেবে পোশাকি ব্যবহার দুঃখজনক। স্বাধীনতার যুদ্ধে শরিক ছিলেন দেশের শ্রদ্ধাভাজন আলেম সমাজও। সৈয়দ আবুল মকসুদের ভাষায়, ‘একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে আলেম-ওলামা ও মসজিদের ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভূমিকা স্মরণীয়। পাকিস্তানি বাহিনীর সহযোগী ঘাতক দালাল, রাজাকার, আলবদর প্রভৃতি অন্য এক প্রজাতি। তারা ঘৃণার পাত্র। আলেম-ওলামারা ধর্ম-নির্বিশেষে সব মানুষেরই অত্যন্ত শ্রদ্ধাভাজন।’ (সৈয়দ আবুল মকসুদের কলাম, ‘দ্য সুপ্রিম টেস্ট’, প্রথম আলো (০৭-০৪-১৩ ইং)। ভারতবর্ষের স্বাধীনতা আন্দোলন থেকে শুরু করে বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের বীর-সৈনিক শহীদ তিতুমীর, হাজী শরীয়তুল্লাহ্, দুদু মিয়া, মাওলানা গাজী ইমামুদ্