পোস্টগুলি

মে ৩০, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

চীনে মুসলমানদের আগমন ও প্রথম মসজিদ

ছবি
মো.আবু রায়হানঃ ইসলামের আবির্ভাবের শুরুতে যে সব স্থানে প্রথম ইসলামের বাণী প্রচারিত হয় সেসব স্থানের মধ্য চীন অন্যতম।বর্তমানে মুসলিমরা চীনা জনসংখ্যার ১.৫ শতাংশ। সাম্প্রতিক আদমশুমারি থেকে জানা যায়, চীনে প্রায় ২ কোটি ৫০ লাখ মুসলিম রয়েছে। এদের অধিকাংশই হুই, উইঘুর, কাযাখ ও তাতার জনগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত। মুসলিমরা চীনের একটি অন্যতম সংখ্যালঘু গোষ্ঠী।তারা তৃতীয় বৃহত্তম ধর্মীয় জনগোষ্ঠী।কম-বেশি চীনের সবখানেই মুসলমান রয়েছে। হুই মুসলিমরা সংখ্যাগরিষ্ঠ হলেও জিনজিয়াং প্রদেশে রাষ্ট্রের দমন ও নিপীড়নমূলক কার্যক্রমের শিকার উইঘুর জনগোষ্ঠী মুসলিম জনসংখ্যার গুরুত্বপূর্ণ অংশ দখল করে আছে।হুই,উইঘুর, কাজাক, উজবেক, তাজিক, তাতার, কিরগিজ, ডোংসিয়াং, সালার, বোনান প্রভৃতি সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর মধ্যে ইসলামের অনুসারীর সংখ্যা বেশি।জিংজিয়াং, গানচু, নিংজিয়া, ইউনান, হেনান ও কুনমিং অঞ্চলে মুসলমানরা সংখ্যাধিক্য। চীনের সরকারিভাবে স্বীকৃত ৫৫টি সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর মধ্যে দশটি গোষ্ঠীই প্রধানত সুন্নি মুসলিম। সংযুক্ত আরব আমিরাতের শেখ জায়েদ বিন সুলতান আল নাহিয়ানের আর্থিক সংস্থার সহায়তায় চীনে ২০১৪ সালে একটি অত্যাধুনিক শিল্পকলা, কারুকার্য

এসব জানলে ময়ূরের পালক বইয়ে রাখতাম না

ছবি
ময়ূর শুধু ভারতের জাতীয় পাখিই নয়, ময়ূরের পালককে হিন্দুরা মঙ্গলের চিহ্ন হিসেবে মনে করে।তারা যে কোনও শুভ কাজে বা মঙ্গলের চিহ্ন হিসেবে ময়ূরের পালক ব্যবহার করে। অনেকেই আবার বাড়িতে ময়ূরের পালক রাখেন। তাঁরা বিশ্বাস করেন যে, বাড়িতে ময়ূরের পালক রাখলে তা বাড়িতে সৌভাগ্য বহন করে আনবে।আমরা ছোট বেলায় না বুঝে বই ও খাতার ভেতরে ময়ূরের পালক রেখেছি ।এসব জানলে হয়তো আমরা কখনো ময়ূরের পালক বইয়ে রাখতাম না। মায়ানমারের জাতীয় প্রতীক হিসেবেও ময়ূরকে গণ্য করা হয়। ময়ূরের পালককে শুভ বা মঙ্গল বলে মনে করার কারণ হলো- ময়ূর বিশ্বের সব থেকে পুরনো শোভাময় পাখি।প্রচলিত আছে যে, গরুড় পাখির পালক থেকে ময়ূরের সৃষ্টি। আর তাই ময়ূর সাপ ধ্বংস করতে পারে বলে বিশ্বাস করা হয়।কথিত আছে যে, প্রাচীন যুগে একসময় ময়ূরের লেজ নিষ্প্রভ ছিল। রাবন এবং দেবরাজ ইন্দ্রের যুদ্ধের সময় ময়ূর তার লেজ বিস্তৃত করে দিয়েছিল, যাতে দেবরাজ ইন্দ্র সেখানে লুকতে পারেন। নিজের লেজ দিয়ে দেবরাজ ইন্দ্রকে রক্ষা করতে সফল হয়েছিল ময়ূর। এরপর থেকে ময়ূরের পালককে মঙ্গলময় বলে স্বীকৃতি দেব দেবতারা। এরপর দেবরাজ ইন্দ্রকে ময়ূর সিংহাসনে উপবিষ্ট হতে দেখা যায়। ভগবান কৃষ্ণকে তাঁর মু