ইউরোপীয়দের ৪০০ বছর আগে মুসলমানদের আঁকা একটি বিশ্ব মানচিত্র
![ছবি](https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEirZc0fE2-L2dQSOGpVqS36IsY-IhCbJFSHQjiU2w0mCVcPgrOEc2obji6eWsqEQEpNweEg_zV2ZyJo2vdWLgKUrtEDVAy8QgaBOvL8mEi42b5ZB41n50-LENzslvjF3MpxJKkDqDBrpHEb4_uPRG7s7gAG6--AmxkbYOaz0nGdktZqZx5Edg884TjW/w512-h640/bo.jpg)
ইউরোপীয়দের ৪০০ বছর আগে মুসলমানদের আঁকা একটি বিশ্ব মানচিত্র। তারা আপনাকে স্কুলে এটি শেখাবে না। তথ্য-প্রযুক্তির আধুনিক এই যুগে আমাদের গন্তব্য ঠিকঠাক খুঁজে বের করার জন্য যেমন গুগল ম্যাপ বা জিপিএস ব্যবহারের প্রয়োজন পড়ে, তেমনি আগের দিনেও জাহাজ পরিচালনা, মরুভূমিতে পথ চলা, যুদ্ধের পরিকল্পনা গ্রহণ ইত্যাদি কাজে মানচিত্র ব্যবহারের প্রয়োজন হতো। তৎকালীন ভূগোলবিদরা সেসব মানচিত্র তৈরি করে দিতেন। তখনকার একজন নামকরা মুসলিম ভূগোলবিদ হলেন আল ইদ্রিস। ১১০০ খ্রিস্টাব্দে তিনি স্পেনে জন্মগ্রহণ করেন। এই মহামনীষী শিক্ষাজীবন সমাপ্ত করে মাত্র ১৭ বছর বয়সে বিশ্বভ্রমণে বের হয়েছিলেন। ব্যাপক ভ্রমণের ফলে তিনি সমসাময়িক পৃথিবী সম্পর্কে এত ব্যাপক জ্ঞানার্জন করেছিলেন যে সিসিলের রাজা দ্বিতীয় রজার্স পৃথিবীর নিখুঁত মানচিত্র অঙ্কনের জন্য আল ইদ্রিসের শরণাপন্ন হয়েছিলেন। সুদীর্ঘ ১৫ বছরের অক্লান্ত অধ্যবসায়ের দ্বারা তিনি ‘আল কিতাব আল রজারী’ নামের একটি নির্ভুল ভূ-চিত্র সংবলিত গ্রন্থ প্রণয়ন করেছিলেন। এই পুস্তকে তিনি বিভিন্ন স্থানের ৭০টি মানচিত্র এবং দুই হাজার ৫৫৮টি প্রসিদ্ধ ভৌগোলিক স্থানের বিবরণ তুলে ধরেছিলেন। তাতে মরুভূমি, বন, সম