পোস্টগুলি

মে ২১, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ইসলামে তাকওয়া

নিশ্চয়ই তোমাদের মধ্যে যারা তাকওয়ার অধিকারী তারাই আল্লাহর নিকট অধিক সম্মানিত।” (সূরা হুজুরাত : ১৩ তাকওয়া কী? তাকওয়া অর্থ হচ্ছে বাঁচা, আত্মরক্ষা করা, নিষ্কৃতি লাভ করা।God consciousness ... piousness, fear of Allah, love for Allah, and self restraint". "God-consciousness or God . অর্থাৎ আল্লাহর ভয় ও তার সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে যাবতীয় অপরাধ, অন্যায় ও আল্লাহর অপছন্দনীয় কাজ, কথা ও চিন্তা থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখার নাম তাকওয়া। একবার হযরত উবাই ইবনে কাব (রা)-কে ওমর (রা) তাকওয়া সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলেন। তিনি বললেন, হে ওমর (রা)! পাহাড়ের দুই ধারে কাঁটাবন, মাঝখানে সরু পথ। এমতাবস্থায় কিভাবে চলতে হবে? তিনি বলেন, গায়ে যেন কাঁটা না লাগে, সাবধানে পথ অতিক্রম করতে হবে। হযরত উবাই ইবনে কাব (রা) বললেন, এটাই তাকাওয়া। সুতরাং আজকের এই পাপ পঙ্কিলতাপৃর্ণ পৃথিবী, যার রন্ধ্রে রন্ধ্রে পাপাচার, অনাচার, শিরক, কুফর, বিদায়াত যেখানে অক্টোপাসের মত ছড়িয়ে আছে, দুর্নীতি, ঘুষ আর সুদের কাঁটা থেকে একজন মুমিনকে আত্মরক্ষা করে সাবধানে জীবনের পথ অতিক্রম করতে হবে। তাকওয়াই হচ্ছে যাবতীয় কল্যাণের মূল উৎস। আল্লাহ রা

জাপানিদের সততায় মুগ্ধ কিন্তু মুসলমানদের সততা!!

সততা উকৃষ্ট পন্থা। সততা মহৎ গুণ। ছোটবেলা থেকেই এগুলো পড়ে আসছি। সততা সত্যবাদিতা এসব শব্দের সঙে সবাই কম বেশি পরিচিত। সাম্প্রতিককালে জাপানিদের সততায় আমরা মুগ্ধ। সেই সঙে নিজেদের দুর্নীতি সততার  দেউলিয়াপনা নিয়ে বড়ই শঙ্কিত। আসুন জেনে আসি জাপানিদের সেই সততার গল্প। যেটি চাউর হয়েছে মানে ভাইরাল হয়েছে। জাপানীরা এমনিই পরিশ্রমী ও সততায় উত্তীর্ণ একটি জাতি । বাংলাদেশে জাপানিরা যে সততা দেখিয়েছে তা বর্তমান বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে বিরল ঘটনা।ঘটনা পড়ে যতটুকু জেনেছি জাপানিরা শুধু সেতুর জন্য বরাদ্দ অতিরিক্ত অর্থ শুধু ফেরত দেয়নি।তারা নির্ধারিত সময়ের আগে কাজ শেষ করে কাজের গতি, আন্তরিকতা ও যথেষ্ট  কর্তব্যপরায়ণ জাতি হিসেবে নিজেদের পরিচয় করিয়ে দিয়েছে। খবর পড়ে  যা জানতে পারি। ঢাকা -চট্টগ্রাম মহাসড়কে মেঘনা-গোমতী দ্বিতীয় সেতু নির্মাণে সময় ও অর্থ বাঁচিয়ে ‘চমক’ দেখালো জপানিরা। এক মাস সময় হাতে থাকতেই সেতুটির নির্মাণ শেষ করেছে তারা। কেবল তাই নয়, ‘চমক’ দেখিয়েছে তিনটি সেতুর মোট নির্মাণ ব্যয় থেকে বেঁচে যাওয়া ৭৩৮ কোটি টাকা সরকারকে ফেরত দিয়েও। ২০১৬ সালের জানুয়ারি মাসে সেতু নির্মাণের কাজ শুরু হয়। প্রকল্প অনুযায়ী, ২০২