চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩৫ চাই
শোষণ বৈষম্যহীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধ। আমাদের চেতনা ছিল সাম্য ও সমতার ভিত্তিতে ন্যায় ভিত্তিক রাষ্ট্র বিনির্মাণ। সেই চেতনা আজ সভা-সেমিনার বিবৃতি বক্তৃতার মঞ্চেই সীমাবদ্ধ। রাষ্ট্রের বিশাল অংশ জুড়ে আমাদের সেই চেতনা অনুপস্থিত ও উপেক্ষিত। আজ অধিকার আদায়ে বাংলাদেশে হরতাল অবরোধ ভাঙচুরের বিকল্প কিছু কল্পনা করা যায় না। যার অসংখ্য নজির রয়েছে। নিকট অতীতে কোটা সংস্কার আন্দোলনের সফলতা অর্জন অন্যদিকে আন্দোলনে ব্যর্থ হলে পরিণতি কি অপেক্ষা করে তার নজিরও এদেশে দৃশ্যমান। আন্দোলনে ব্যর্থ হবার কারণে তিনবারের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী আজো কারাগারে প্রকোষ্ঠে অন্তরীণ। সেটিও আমাদের জানা। এদেশে সবকিছুতে যুক্তি ও আবেগ চলে না। তবে সেই যুক্তি যদি হয় কথিত যুক্তি অসার ও ভ্রান্ত তথ্য উপাত্তে ভরা। তাহলে প্রতিউত্তরে তো কিছু বলতেই হয়। বাংলাদেশে চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা পঁয়ত্রিশের দাবিতে দীর্ঘ অর্ধযুগ ধরে একটি সুশৃঙ্খল ও শান্তিপূর্ণ আন্দোলন গড়ে উঠেছে। তারা বিভিন্নভাবে জনমত সৃষ্টি করে এদেশের তরুণ যুবাদের মধ্যে ৩৫ এর পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছেন। সেই আন্দোলন দাবি আদায়