পোস্টগুলি

অক্টোবর ২১, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩৫ চাই

শোষণ বৈষম্যহীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধ। আমাদের চেতনা ছিল সাম্য ও সমতার ভিত্তিতে ন্যায় ভিত্তিক রাষ্ট্র বিনির্মাণ। সেই চেতনা আজ সভা-সেমিনার বিবৃতি বক্তৃতার মঞ্চেই সীমাবদ্ধ। রাষ্ট্রের বিশাল অংশ জুড়ে আমাদের সেই চেতনা অনুপস্থিত ও উপেক্ষিত। আজ অধিকার আদায়ে বাংলাদেশে হরতাল অবরোধ ভাঙচুরের বিকল্প কিছু কল্পনা করা যায় না। যার অসংখ্য নজির রয়েছে। নিকট অতীতে কোটা সংস্কার আন্দোলনের সফলতা অর্জন অন্যদিকে আন্দোলনে ব্যর্থ হলে পরিণতি কি অপেক্ষা করে তার নজিরও এদেশে দৃশ্যমান। আন্দোলনে ব্যর্থ হবার কারণে তিনবারের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী আজো কারাগারে প্রকোষ্ঠে অন্তরীণ। সেটিও আমাদের জানা। এদেশে সবকিছুতে যুক্তি ও আবেগ চলে না। তবে সেই যুক্তি যদি হয় কথিত যুক্তি অসার ও ভ্রান্ত তথ্য উপাত্তে ভরা। তাহলে প্রতিউত্তরে তো কিছু বলতেই হয়। বাংলাদেশে চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা পঁয়ত্রিশের দাবিতে দীর্ঘ অর্ধযুগ ধরে একটি সুশৃঙ্খল ও শান্তিপূর্ণ আন্দোলন গড়ে উঠেছে। তারা বিভিন্নভাবে জনমত সৃষ্টি করে এদেশের তরুণ যুবাদের মধ্যে ৩৫ এর পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছেন। সেই আন্দোলন দাবি আদায়

গরীব ঘরে জন্ম দোষের কিছু নয়, আজীবন গরীব থাকাটা দোষের

ছবি
  রেজাল্ট  খারাপ হয়েছে, মন খারাপ করো না।  হয়তো ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার স্বপ্ন দেখতে। রেজাল্ট কাঙ্ক্ষিত হয়নি। প্রথম ধাপে হোচট খেয়েছ মনে হতে পারে।সময় ও সুযোগ শেষ হয়ে যায়নি। জীবনের বাঁকে পরিবর্তন আসতে সময় লাগে না। তোমার সদিচ্ছা ও পরিশ্রম তোমাকে স্বপ্নের চেয়ে বড় কিছু এনে দিতে পারে। তুমি বাংলাদেশের ছেলে গুগল ইঞ্জিনিয়ার জাহিদ সবুরের সফল হবার কাহিনী হয়তো শুনেছো। প্রযুক্তি জায়ান্ট গুগলের প্রিন্সিপাল ইঞ্জিনিয়ার (ডিরেক্টর) পদে পদোন্নতি পেয়েছেন বাংলাদেশের তরুণ জাহিদ সবুর। বিশ্বসেরা ইঞ্জিনিয়ারদের অন্যতম জাহিদ পড়াশোনা করেছেন আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশে (এআইইউবি)। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স না পেয়ে বাধ্য হয়ে ভর্তি হন সেখানে।কারণ তার রেজাল্ট খুব ভালো ছিল না। সেখানে ভর্তি হওয়ার পর তাকে অনেক কটূ কথা শুনতে হয়েছে। মুদি দোকানে পড়াশোনা করছেন তিনি এমন কটূক্তিও হজম করতে হয়েছে তাকে। শুরুতে তার প্রযুক্তি সম্পর্কে তেমন একটা জ্ঞান ছিল না। তবে স্কুলে থাকতে বিজ্ঞান মেলায় বরাবরই সেরাদের তালিকায় থাকতেন জাহিদ।সারাবিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিনটিতে এখন ফুলটাইম কর্মী আছেন লাখ খানেকের মত

চাকরিতে প্রবেশের বয়স কেন ৩৫ করতে হবে?

শোষণ বৈষম্যহীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে  আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধ। আমাদের চেতনা ছিল সাম্য সমতার ভিত্তিতে ন্যায় ভিত্তিক রাষ্ট্র বিনির্মাণ। সেই চেতনা আজ সভা সেমিনার বিবৃতি বক্তৃতার মঞ্চেই সীমাবদ্ধ। রাষ্ট্রের বিশাল অংশ জুড়ে আমাদের সেই চেতনা অনুপস্থিত ও উপেক্ষিত। আজ অধিকার আদায়ে বাংলাদেশে হরতাল অবরোধ ভাঙচুরের বিকল্প কিছু কল্পনা করা যায় না। যার অসংখ্য নজির রয়েছে । নিকট অতীতে কোটা সংস্কার আন্দোলনের সফলতা অর্জন অন্যদিকে আন্দোলনে ব্যর্থ হলে পরিণতি কি অপেক্ষা করে তার নজিরও এদেশে দৃশ্যমান।আন্দোলনে ব্যর্থ হবার কারণে তিনবারের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী আজো কারাগারে প্রকোষ্ঠে অন্তরীণ। সেটিও আমাদের জানা। এদেশে সবকিছুতে যুক্তি ও আবেগ চলে না। তবে সেই যুক্তি যদি হয় কথিত যুক্তি অসার ও ভ্রান্ত তথ্য উপাত্তে ভরা। তাহলে প্রতিউত্তরে তো কিছু বলতেই হয়। বাংলাদেশে চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা পঁয়ত্রিশের দাবিতে দীর্ঘ অর্ধযুগ ধরে একটি সুশৃঙ্খল ও শান্তিপূর্ণ  আন্দোলন গড়ে উঠেছে। তারা বিভিন্নভাবে জনমত সৃষ্টি করে এদেশের তরুণ যুবাদের মধ্যে ৩৫ এর পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছেন। সেই আন্দোলন দাবি আদায়ে কিছুটা গতি

নোবেল জয়ী আবদুস সালাম ও তার শিক্ষক ভক্তি

ছবি
আবদুস সালাম একজন পাকিস্তানী পদার্থবিজ্ঞানী। ১৯২৬ সালের ২৯ জানুয়ারি পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের সাহিয়াল ঝেলার সান্তোকদাসে তিনি জন্ম গ্রহণ করেন।আবদুস সালাম ছিলেন প্রথম পাকিস্তানী যিনি নোবেল জিতেছিলেন। শুধু তাই নয় তিনি হলেন প্রথম মুসলমান নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী।১৯৯৬ সালে আবদুস সালাম মৃত্যু বরণ করেন।পাকিস্তানের চেনাব নগরে তাঁকে কবর দেওয়া হয়। তাঁর সমাধি-ফলকে লেখা ছিল Abdus Salam the First Muslim Nobel Laureate।  সমাধি-ফলক স্থাপনের পর পুলিশ  মুসলিম শব্দটা মুছে দেন। তাতে লাইনটি দাঁড়ালো Abdus Salam the First Nobel Laureate।  কেননা আবদুস সালাম বিতর্কিত আহমেদিয়া জামাত বা কাদিয়ানীদের অনুসারী  ছিলেন। আবদুস সালাম ১৯৭৯ সালে স্টিভেন ওয়াইনবার্গ এবং শেল্ডন লি গ্ল্যাশোর সাথে যৌথভাবে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল, পুরস্কার লাভ করেন। দুর্বল তড়িৎ তত্ত্ব আবিষ্কারের জন্য তারা এই পুরস্কার পেয়েছিলেন। এই তত্ত্বের মাধ্যমে তড়িৎ চৌম্বক বল এবং দুর্বল নিউক্লীয় বলকে একীভূত করা সম্ভব হয়েছিল।প্রফেসর আবদুস সালামের সেই অর্জন আজো পদার্থবিদ্যায় ব্যবহৃত হচ্ছে এবং এটাই ২০১২ সালের 'হিগস বোসন' কণার আবিষ্কারের ভিত্তি তৈরি