স্যার, আমরা সবাই ধর্ষিত, আমরা ধর্ষকের বিচার চাই।
![ছবি](https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEi5S3P1aSwcLJS_OyNRv0gHRJWe3NoI7SR6rteixrtaH1_y95FgDdSUgTjZt_4GSOz4BmUFd0D-S2UqwyOhFdgAhUNK581sME3_0JpnmOEVBQArOxsCfUcI09P0Udlyp7gIb0rKqLkQ5qE/s1600/1573148555778787-0.png)
শুনতে মনে হবে কোন নাটক কিংবা উপন্যাসের সংলাপের অংশবিশেষ।তবে এটি একটি সত্য সংলাপ বটে। সত্য সংলাপে একঝাঁক ভিকটিমের সরল স্বীকার উক্তির মাঝে অপরাধীর বিচারের দাবিতে বুলন্দ কণ্ঠে প্রতিবাদী উচ্চারণ।ঘটনাটি ১৯৯৮ সালের। দিনটি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে এক ন্যাক্কারজনক অধ্যায়। তৎকালীন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ সালাম বরকত হলের আবাসিক ছাত্র এবং নাটক ও নাট্যতত্ত্বের শিক্ষার্থী ও ছাত্রলীগ নেতা জসীম উদ্দীন মানিক এ ঘটনার মূল হোতা। এই মানিক প্রায় ১০০ জন ছাত্রীর ইজ্জত নষ্ট করে জাহাঙ্গীরগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সালাম বরকত হলের কমন রুমে নির্ভয়ে মিষ্টি বিতরণের মাধ্যমে তা উদযাপন করা শুরু করে। এ খবর ক্যাম্পাসে ছড়িয়ে পড়লে প্রতিবাদে বিক্ষোভে ফেটে পড়ে শিক্ষার্থীরা। বিভিন্ন হল থেকে শিক্ষার্থীরা চলে আসে প্রশাসনিক ভবনে। স্লোগানে স্লোগানে উত্তপ্ত বিক্ষুব্ধ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের শান্ত করতে এগিয়ে আসেন তৎকালীন ভিসি। তিনি বলেন, আমি তোমাদের কথা মতো ব্যবস্থা নেব তবে তার আগে তোমাদের কাছে একটা জিনিস জানতে চাই? আমাদের কাছে যে অভিযোগ জমা পড়েছে সেখানে অভিযোগকারীর নাম আছে কিন্তু সে ভিকটিমের নাম ন