পোস্টগুলি

ফেব্রুয়ারী ৯, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

যে ঘটনা ফরীদউদ্দীন আত্তারকে আতর ব্যবসায়ী থেকে সুফি সাধক বানিয়ে দিল

ছবি
ফরীদউদ্দীন আত্তার একজন মুসলিম কবি, সুফি-সাধক ব্যক্তি ছিলেন। তিনি সুফিবাদের ওপর ফার্সি কবিতা লিখে সমকালীন বিশ্বে প্রভাব বিস্তার করেছিলেন। প্রথম জীবনে তিনি ছিলেন আতর ব্যবসায়ী। আতর থেকেই আত্তার উপাধি। তিনি ৭৪০ হিজরিতে ১১৪৫ মতান্তরে ১১৪৬ খ্রিস্টাব্দে ইরানের নিশাপুরে জন্মগ্রহণ করেন। যুবক বয়সেই সুফিসাধক ফরীদউদ্দীন আত্তার হজ পালন করেন। পাশাপাশি ভারতীয় উপমহাদেশসহ মিসর ভ্রমণ করেন। তার এ সফর ছিল জ্ঞান অন্বেষণের জন্য। তার বাবা ছিলেন একজন ওষুধ বিক্রেতা। বাবার মৃত্যুর পর তিনি ওষুধ বিক্রিকেই পেশা হিসেবে বেছে নেন। পেশাগত কারণেই তিনি চিকিত্সা শাস্ত্রে ব্যাপক জ্ঞান অর্জন করেন। কথিত আছে যে প্রতিদিন তার কাছে অন্তত ৫০০ জন রোগী আসতেন। রোগীদের তিনি তার নিজের তৈরি ওষুধ দিতেন। ফরিদ উদ্দিন আত্তার অন্তত ৩০টি বই লিখে গেছেন। তার একটি বিখ্যাত বই হচ্ছে ‘মানতিকে তাইয়ার’ বা ‘পাখির সমাবেশ’। আত্তারের কবিতা রুমিসহ বহু আধ্যাত্মিক কবির জন্য অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করেছে। তিনি কিছু আধ্যাত্মিক ব্যক্তিত্বকে নিয়ে দীর্ঘ দিন বিশ্বের বিভিন্ন দেশ সফর করেন। তিনি গবেষণার মাধ্যমে যে জ্ঞান অর্জন করেন।  ফরিদউদ্দিন আত্তার সম্

ভ্যালেন্টাইন দিবস পর্ব -২

ছবি
পর্ব - ২ হাই রিয়া গুড মর্নিং।  চোখ বন্ধ কর। -কেন চোখ বন্ধ করব। আরে করনা, তোমার জন্য সারপ্রাইজ আছে -ওকে বাবা করলাম, এবার দাও এটা কোনো সারপ্রাইজ হলো? এক টাকার চকলেট, গিফট ইজ গিফট তা যায় হোক না কেন। আজকে চকলেট ডে না রাখ। সকালে ফেসবুকে দেখলাম আজকে চকলেট ডে তাই এ ক্ষুদ্র উপহার। -ছোটলোক প্রোপোজ ডের পরের দিন এই ছাইপাশ উপহার। আরে বলো না আজকে দোকানি  খুচরা এক টাকা না থাকায় এ চকলেট দিয়েছিল। কি করবো এক ঢিলে দুই পাখি মারলাম আর কি।   -আ ..আ..বল কি?

ভ্যালেন্টাইন দিবস পর্ব -১

ছবি
মেয়ে : কি ব্যাপার তোমাকে এমন মোটা সোটা      লাগছে কেন?  গতকাল রোজ ডেতে তোমাকে তো অনেক স্লিম ছিমছাম লাগছিল। ছেলে : দেখনা বাইরে প্রচন্ড শীত পড়ছে। আহা কী যে শীত।  মেয়ে : এ তো দেখছি তোমার পিঠে বালিশ বাঁধানো। তোমার মতলবটা কি বল তো ? গতকাল গোলাপ দিয়ে পরের দিন কি এক সাথে ঘুমানোর জন্য বা..লি....শ । ছেলে : ছি ছি তা হবে  কেন রিয়া ? আজকে না প্রপোজ ডে। শুনছিলাম তোমার ভাই খুব দুর্ধর্ষ।  কেউ তোমার সাথে মিট করলে, মেরে তার হাড় হাড্ডি নাকি ভেঙে দেয়। তাই পিঠে ...বালিশ মেয়ে : ও মোর আশিক রে, পিছে তাকা। ছেলে : বড় ভাই আ আ  আ..প...নি ( সেনসলেস)