পোস্টগুলি

মে ৮, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ব্লগারদের নিয়ে কেন এতো ভয়?

সাধারণত ব্লগে যারা লেখেন তাদের ব্লগার বলা হয়। শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চের উদ্ভব পরবর্তীতে এ আন্দোলনের সাথে জড়িত কথিত মুক্তমনা ব্লগারদের আল্লাহ রাসুল (সাঃ) ও ইসলাম সম্পর্ক...

তাকওয়া অর্জনের মাস মাহে রমজান, তাকওয়ার গুরুত্ব ও ফজিলত

ছবি
মো. আব রায়হানঃ পবিত্র মাহে রমজান হলো তাকওয়া অর্জনের মাস। এ মাসের প্রশিক্ষণ বছরের বাকি দিনগুলোতে প্রয়োগ করা হয়ে থাকে।উঁচু-নিচু, ধনী-গরীব, সাদা-কালো নির্বিশেষে যে কোন মুসলিম নারী পুরুষ তাকওয়া অবলম্বন করে তার ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, বুদ্ধিবৃত্তিক তথা সামগ্রিক জীবন পরিচালনা করেন, তিনি ইসলামের দৃষ্টিতে মু্ত্তাকী নামে পরিচিত। আল্লাহ বলেন - " হে ঈমানদারগণ! তোমাদের উপর রোজা ফরয করা হয়েছে, যেরূপ ফরজ করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তী লোকদের উপর, যেন তোমরা তাকওয়া অর্জন করতে পার।"(সুরা বাকারা আয়াত-১৮৩ )। আল্লাহ মহাগ্রন্থ আল কুরআনে বলেছেন : ‘নিশ্চয়ই আল্লাহর কাছে তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি অধিক সম্মানিত যিনি তোমাদের মধ্যে সর্বাধিক খোদাভীরু। নিঃসন্দেহে আল্লাহ সব কিছু জানেন এবং সব বিষয়ে অবহিত।’ (সুরা হুজরাত -১০)। মুসলমানদের জন্য তাকওয়া অর্জন গুরুত্ব পূর্ণ ইবাদত। তাকওয়া অর্জন ছাড়া আল্লাহর নৈকট্য অর্জন ও সন্তুষ্টি অর্জন সম্ভব নয়। হালালকে হালাল এবং হারামকে হারাম জ্ঞান করে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করায় হলো তাকওয়া। গোপনে প্রকাশে যা করছি আল্ল...

খাদ্যে ভেজাল ও ওজনে কম দেওয়ার বিরুদ্ধে ইসলামের কঠোর হুশিয়ারি

ছবি
মো আবু. রায়হানঃ খাদ্যে ভেজাল ও ওজনে কম দেওয়া একটি সামাজিক ব্যাধিতে রূপ নিয়েছে। একদিকে মানুষ দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে দিশেহারা অন্যদিকে খাদ্যে ভেজাল জনগণকে আতঙ্কিত করে তুলছে। খাদ্য বেশিদিন সতেজ ও সংরক্ষণ করার জন্য ফরমালিন ও বিভিন্ন ধরনের কেমিক্যাল, রং ব্যবহার করা হচ্ছে। কিছু অসাধু ব্যবসায়ী নির্বিঘ্নে এসব করলেও কর্তৃপক্ষ যেন নিশ্চুপ। এসব খাদ্য খেয়ে জনগণ হচ্ছে অসুস্থ ও বিভিন্ন অসুখ বিসুখে আক্রান্ত। কিছু ব্যবসায়ী পণ্য বিক্রির সময় হরদম মিথ্যা কথা বলে ও কসম করে দ্রব্য বিক্রি করে যা ঠিক নয়। পণ্য ক্রয়-বিক্রয়ের সময় সব ব্যবসায়ীকে মিথ্যা কসম বর্জন করতে হবে। খাঁটি মাল বলে বিক্রি করে আদৌও খাঁটি কিনা সেটা বিক্রেতা খাঁটি বলে চালিয়ে দেয়। আবু কাতাদা (রা.) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন- রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, 'ক্রেতা-বিক্রেতা যতক্ষণ বিচ্ছিন্ন হয়ে না যায়, ততক্ষণ তাদের চুক্তি ভঙ্গ করার ঐচ্ছিকতা থাকবে। যদি তারা উভয়েই সততা অবলম্বন করে ও পণ্যের দোষ-ত্রুটি প্রকাশ করে, তাহলে তাদের পারস্পরিক এ ক্রয়-বিক্রয়ে বরকত হবে। আর যদি তারা মিথ্যার আশ্রয় নেয় এবং পণ্যের দোষ গোপন করে, তাহলে তাদের এ ক্রয়-বিক্রয়ে বরকত শ...