পোস্টগুলি

জুন ২০, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

একজন মুসলিমের নামে লাদাখের গালওয়ান উপত্যাকা

ছবি
ভারত চীনের সংঘাতের পর লাদাখের গালওয়ান উপত্যাকার নাম বেশ জোরেশোরে উচ্চারিত হচ্ছে সারা দুনিয়ায়।এটাই এখন ভারত ও চীন এই দুই পরমাণু শক্তিধর দেশের সংঘাতের সর্বশেষ ফ্ল্যাশপয়েন্ট।স্ট্র্যাটেজিক দিক থেকে গালওয়ান উপত্যাকা দুদেশের কাছেই অতিব গুরুত্বপূর্ণ। ১৯ শতকের মাঝামাঝি সময় থেকেই লাদাখে ক্ষমতা বিস্তারের জন্য শুরু হয় রাজনৈতিক টানাপোড়েন। লাদাখের রয়্যাল নামগাল বংশের রাজাদের হারিয়ে রাজত্ব প্রতিষ্ঠা করেন কাশ্মীরের রাজা গুলাব সিং। পরবর্তীকালে সেই সাম্রাজ্যও বিকিয়ে যায় ব্রিটিশ শক্তির হাতে। পাশাপাশি চিন এবং রাশিয়াও হাত বাড়ায় লাদাখের দিকে। যদিও লাদাখের অধিকাংশ অংশই তখনো অনাবিষ্কৃত। ফলে শুরু হল দুর্গম অঞ্চল গুলোতে অভিযান, নতুন পথের সন্ধান এবং আধিপত্য স্থাপনের কাজ। শ্রমিক হিসাবে কাজে লাগানো হত লাদাখের অধিবাসীদের। চলত লাদাখের বরফে মোড়া ধূসর গ্রামগুলোতে লুঠতরাজ-ও। অনেকেরই হয়তো জানা নেই, প্রায় ১২৫ বছর আগে এর নামকরণ করা হয়েছিল লাদাখেরই এক কিংবদন্তী পর্বতারোহী ও মুসলিম অভিযাত্রী গুলাম রসুল গালওয়ানের নামে। গুলাম রসুল গালওয়ানের জন্ম লাদাখের রাজধানী লেহতে, সম্ভবত ১৮৭৮ সালে।লাদাখের ব্রিটিশ অধিকৃত অঞ্চলে তখন ছড়িয়ে

করোনা কেড়ে নিচ্ছে বেকারদের স্বপ্ন

ছবি
মো.আবু রায়হানঃ চীনের উহান থেকে ছড়িয়ে পড়া অদৃশ্য করোনা ভাইরাসের থাবায় ক্ষতবিক্ষত মানববতা। মানুষের প্রযুক্তিগত উৎকর্ষ,পারমাণবিক বোমা,চন্দ্র অভিযান, মঙ্গলগ্রহ জয় সবই এখন অসার প্রয়োজনবিহীন মনে হচ্ছে।যেখানে মানবতা রাস্তা ঘাটে, ঘরে দম বন্ধ হয়ে মরছে সেখানে এসব প্রযুক্তি ও অভিযান কি কাজে লাগবে?সামান্য একটি ভাইরাস মানুষকে নাস্তানাবুদ করে চোখের ঘুম কেড়ে নিয়েছে।কপালে ফেলেছে বিস্তর চিন্তার ছাপ। সারা বিশ্বে করোনায় শুধু প্রাণহানি ঘটছে তা নয়।আজ অনেকে বেঁচে থেকেও যেন মৃত।যারা বেকার তারা ভুগছেন সীমাহীন কষ্টে ও হতাশায়।বাড়ছে গরীব মানুষদের অবর্ণনীয় দুঃখ কষ্ট।নভেল করোনাভাইরাস থেকে সৃষ্ট কোভিড-১৯ মহামারি হিসেবে ছড়িয়েছে বিশ্বের ২১৩টিরও বেশি দেশে।সারাবিশ্বে এখন করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৮৬,৮১,১৯১ জন। এদের মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ৪৫,৭৬,৮৫৯ জন।মৃত্যুবরণ করেছেন ৪,৫৮,৯২৫ জন। বিশ্বের আকাশে বাতাসে দম বন্ধ আর্তনাদ, প্রকৃতি যেন নীরবে সিরিয়াল কিলার হয়ে মানুষ খুন করছে। পৃথিবী নামক গ্রহে বসবাসে যেমন আমাদের অন্য দেশসমূহের সঙ্গে পারস্পরিক সহযোগী হয়ে চলতে হয় তেমনি দুর্যোগ দুর্ঘটনা সবাইকে স্পর্শ করে। বৈশ্বিক এই পরিবর্তনের ঢেউ আম