পোস্টগুলি

সেপ্টেম্বর ২৯, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

মধ্য এশিয়ায় ইসলামের আগমন ও মুসলিম রাষ্ট্র

ছবি
মো.আবু রায়হানঃমধ্য এশিয়ার পশ্চিম দিকে রয়েছে ক্যাস্পিয়ান সাগর, পূর্ব দিকে চীন, দক্ষিণে ইরান, আফগানিস্তান, দক্ষিণে পাকিস্তান এবং উত্তরে রয়েছে রাশিয়া। আধুনিক মধ্য এশিয়া গঠিত পাঁচটি প্রজাতান্ত্রিক দেশের সমন্বয়ে, সেগুলি হল- কাজাখস্তান, উজবেকিস্তান, তুর্কমেনিস্তান, তাজিকিস্তান এবং কিরগিজস্তান। কখনও কখনও চীনের স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল জিনজিয়াং এবং ভূ-রাজনৈতিক দিক থেকে আফগানিস্তান ও পাকিস্তানকেও অনেক সময় এর অন্তর্ভুক্ত করা হয়।তবে তাদের কোনও ভাবেই এই পাঁচটি প্রজাতন্ত্রের ইতিহাস ও সংস্কৃতির সাথে একাত্ম করা যায় না। মধ্য এশিয়ার আয়তন ৩৯ লাখ ৯৪ হজার ৩০০ বর্গ কিলোমিটার। মধ্য এশিয়া (২০১৯) এর জনসংখ্যা প্রায় ৭২ মিলিয়ন, কাজাখস্তান জনসংখ্যা ১৮ মিলিয়ন, কিরগিজস্তান ৬ মিলিয়ন, তাজিকিস্তান ৯ মিলিয়ন, তুর্কমেনিস্তান ৬ মিলিয়ন এবং উজবেকিস্তান ৩৩ মিলিয়ন । জোরোস্ট্রিয়ানিজম, বৌদ্ধধর্ম এবং ম্যানিকাইজম-সহ বিভিন্ন ধর্মাবলম্বীরা সেখানে থাকতেন। অল্প সংখ্যক অন্যান্য ধর্মাবলম্বীদের মধ্যে ছিলেন কিছু নেস্টোরিয়ান খ্রিস্টান এবং ইহুদি। বর্তমানে তুর্কমেনিস্তান নামে পরিচিত এলাকার বাসিন্দারা মূলত হেলেনীয় মতে বিশ্বাসী

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় ইসলামের আগমন ও মুসলমান

ছবি
মো.আবু রায়হানঃদক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া হল সমগ্র এশিয়ার একটি ক্ষুদ্র অংশ, ভৌগোলিকভাবে বলা যেতে পারে- চীনের দক্ষিণে, ভারতের পূর্বে, নিউগিনির পশ্চিমে এবং অস্ট্রেলিয়ার উত্তরে অবস্থিত দেশগুলির সমন্বয়ে গড়ে উঠেছে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার উত্তর সীমানায় পূর্ব এশিয়া, পশ্চিমে দক্ষিণ এশিয়া ও বঙ্গোপসাগর, পূর্বে ওশেনিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগর এবং দক্ষিণে অস্ট্রেলিয়া ও ভারত মহাসাগর অবস্থিত।দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আয়তন প্রায় ৪৫ লাখ বর্গকিলোমিটার,যা এশিয়ার ১০.৫% বা পৃথিবীর মোট স্থলভাগের ৩%। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় মোট জনসংখ্যা ৬৫৫ মিলিয়নেরও বেশি, বিশ্বের জনসংখ্যার প্রায় ৮.৫%। দক্ষিণ এশিয়া এবং পূর্ব এশিয়ার পরে এটি এশিয়ার তৃতীয় সর্বাধিক জনসংখ্যার ভৌগোলিক অঞ্চল।দক্ষিণপূর্ব এশিয়া (Southeast Asia) কথাটি সর্বপ্রথম পাওয়া যায় ১৮৩৯ সালে আমেরিকার একজন ধর্মযাজক হাওয়ার্ড ম্যালকমের ( Howard Malcom) একটি ভ্রমণ বৃত্তান্তে।যিনি আমেরিকার ব্যাপ্টিস্ট মিশনারি সোসাইটির উদ্যোগে নানা অজানা তথ্য আহরণের জন্য এই অঞ্চলে এসেছিলেন। তার বিবরনীটির শিরোনাম ছিল   Travels in South-Eastern Asia, Embracing Hindu