পোস্টগুলি

মে ২২, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ঈদের দিনে আমাদের করণীয়

ছবি
ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ তুই আপনাকে আজ বিলিয়ে দে, শোন আসমানী তাগিদ। তোর সোনা-দানা, বালাখানা সব রাহে লিল্লাহ দে যাকাত, মুর্দা মুসলিমের আজ ভাঙাইতে নিঁদ ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ। আজ পড়বি ঈদের নামাজ রে মন সেই সে ঈদগাহে যে ময়দানে সব গাজী মুসলিম হয়েছে শহীদ। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আমাদের মাঝে উপস্থিত পবিত্র ঈদুল ফিতর।রমজানে তাকওয়া অর্জনের পর বাকি এগারোটি মাস তাকওয়া্র অনুশীলনই হলো রমজানের চরম শিক্ষা।ঈদুল ফিতরের দিন থেকে মাঠ পর্যায়ে শুরু হয় রমজানের শিক্ষা। রোজার মাধ্যমে যে সাম্য ও ভ্রাতৃত্বের শিক্ষা লাভ হয় তারই পূর্ণতা সাধনে যেন আমাদের এনে দেয় বৈপ্লাবিক পরিবর্তন। এ ঈদ মূলত আমাদের মাঝে বিশ্ব ভ্রাতৃত্বের কল্যাণ বার্তা নিয়ে আসে। শান্তির অনুপম বার্তাবাহী ঈদুল ফিতর মুসলমানদের মাঝে অসীম প্রেরণার জন্ম দেয়। এ দিন প্রতিটি মুসলিম সত্তা নব উৎসাহ-উদ্দীপনায় জেগে উঠে। ঈদ অর্থ আনন্দ, উৎসব পর্ব। আর ফিতর অর্থ ভাঙ্গা, চিড়, ভাঙ্গন। এদিক হতে ঈদুল ফিতর অর্থ হলো রোজা ভাঙার পর্ব বা উৎসব। দীর্ঘ এক মাস রোজা রাখার পর আল্লাহর নির্দেশে আমরা এদিনে রোজা ভঙ্গ করি বলে এ দিনটির নাম ঈদুল ফিতর। শু

মুসলিম জাগরণের আল কুদস দিবস আজ

ছবি
আল-কুদস দিবস বা আন্তর্জাতিক আল-কুদস দিবস আজ। প্রতি বছর রমজান মাসের শেষ শুক্রবার পালিত হয়ে থাকে। যা ১৯৭৯ সালে ইরানে ইসলামি বিপ্লবের পর শুরু হয়েছিল। ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের প্রথম পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইবরাহীম ইয়াজদি সর্বপ্রথম আল-কুদস দিবস র ‍ ্যালি আয়োজনের ধারণা দেন। তারপর আয়াতুল্লাহ খোমেনী ১৯৭৯ সালে ইরানে আল-কুদস দিবস এর প্রবর্তন করেন। এরপর সারা বিশ্বে রমজান মাসের শেষ শুক্রবারে আল কুদস দিবস পালিত হয়ে আসছে।এই দিবস পালনের উদ্দেশ্য হলো ফিলিস্তিনী জনগণের সাথে একাত্মতা প্রকাশ, জায়নবাদ ইহুদিদের বিরুদ্ধে এবং ইসরাইল কর্তৃক জেরুজালেম দখলের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ। এর পর থেকে ইরান সরকার প্রতি বছর আল-কুদস দিবসে প্যারেড আয়োজন করে আসছে। কুদস অর্থ পবিত্র।জেরুযালেম শহরের অপর নাম কুদস বা আল-কুদস। মুসলমানদের কাছে জেরুজালেম শহরটি আল-কুদস নামে পরিচিত। রাসূলুল্লাহ (সা) বলেন, আল কুদসের (জেরুজালেম) এমন কোনো জায়গা নেই যেখানে একজন নবী নামাজ আদায় করেননি বা কোনো ফেরেশতা দাঁড়াননি।’ (তিরমিজি)। আল কুদস হলো ফিলিস্তিনের জেরুজালেম পবিত্র ভূমিতে অবস্থিত পবিত্র মসজিদ, যা মসজিদুল আকসা ও বায়তুল মোকাদ্দাস নামে পরিচিত। মু

বিশ্বের বিভিন্ন ধর্মের অনুসারী

ছবি
মো.আবু রায়হানঃআল্লাহ তায়ালা কুরআনে বলেছেন, নিশ্চয় আল্লাহর কাছে মনোনিত ধর্ম ইসলাম।মানুষের তৈরি কোনো ধর্ম বিশ্বাস আল্লাহ তায়ালা গ্রহণ করবেন না।পৃথিবীর মোট ধর্মের সংখ্যা কত ? আপনি তা জানলে খুবই অবাক হবেন। Adherents.com এর পরিসংখ্যান অনুযায়ী বিশ্বে মোট ধর্মের সংখ্যা ৪,৩০০। তবে সংখ্যাটা এর বেশিও হতে পারে।একটি পরিসংখ্যানে জানা যায়, বিশ্বে বিভিন্ন ধর্মের অনুসারীর সংখ্যার দিক থেকে প্রথম অবস্থানে রয়েছে খ্রীস্টান ধর্ম। ২০১৩ সনের পরিসংখ্যান অনুযায়ী পৃথিবীর সাত'শ কোটি মানুষের মধ্যে খ্রীস্টান ধর্ম অনুসারী ৩৩%। সে হিসেবে সারা বিশ্বে খ্রীস্টান ধর্মালম্বীদের সংখ্যা প্রায় ২০০ কোটি।এর পরের অবস্থান ইসলাম ধর্মের। বিশ্বজুড়ে মুসলমানের সংখ্যা প্রায় ১৫০ কোটি। সাত’শ কোটি মানুষের মধ্যে মুসলমান তথা ইসলাম ধর্মের অনুসারী হচ্ছে ২১ শতাংশ। পৃথিবীতে দ্রুত সম্প্রসারমান ধর্মের মধ্যে ইসলাম ধর্ম এক নম্বরে।সাম্প্রতিক পিউ রিসার্চ সেন্টারের জরিপ অনুযায়ী, ২০৫০ সাল নাগাদ ইসলাম বিশ্বে এক নম্বর ধর্ম হিসেবে স্থান করে নেবে।       ধর্ম             অনু সারী                  শতকরা হার