পোস্টগুলি

ফেব্রুয়ারী ১০, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ভ্যালেন্টাইন দিবস পর্ব -৪

ছবি
কি তোমার মন খারাপ ? তোমাকে এরকম বিধ্বস্ত লাগছে কেন ? আজকে না প্রমিজ ডে। -রিয়া তোমার কাছে যে প্রমিজ করেছিলাম তা আর রাখতে পারছি না।  শোন আজকে প্রমিজ করার দিন, ভাঙার দিন না। আজকের দিনে তুমি আমার কাছে  প্রমিজ করবে। বুঝছো ?  বল তুমি আমাকে কবে বিয়ে করছো ?   -তা আর বুঝি হচ্ছে না রিয়া। কেন? -এই বিয়ে আমার পরিবার মেনে নিবে না। কি যাতা বলছো? তোমার পরিবারে কে কে আছে শুনি। -আমার ওয়াইফ আর দুই ছেলে মেয়ে। কী , দাঁড়া দেখাচ্ছি মজা ....... ........

ভ্যালেন্টাইন দিবস পর্ব -৩

ছবি
কি মাথা চুলকাও কেন? আজকে কি কোনো দিবস নেই? আজকে বুঝি মাথা চুলকানো দিবস। -না রিয়া আজকেও একটা দিবস আছে। কিন্তু বুঝতেছিনা সেটি কি দিবস। কেন সে দিবসের নাম কি? -রিয়া সবাই তো বলছে টেডি ডে আরে এটা বুঝলে না, গতকাল কি দিবস ছিল -কেন চকলেট ডে। তাহলে অবশ্যই আজকে আইসক্রিম ডে হবে।  -রিয়া আসলেই তুমি সো জিনিয়াস। দেখতে হবে না আমার যে টেডি বয় আছে। চল এবার আইসক্রিম খেতে -ওকে  তাহলে চল।

কবিতা : বিষাদ

তুমি কি শুনেছো ?  গহীন অরণ্যের আত্মচিৎকার নিসঃঙ্গতার প্রলাপ,  ঘোর অন্ধকারে চাদরে মোড়া নির্বাক বিলাপ। তুমি কি দেখেছো ? প্রখর চৈত্রে কোমল মৃত্তিকার চিড় তৃষ্ণায় হাহাকার,  ভরা যৌবনা নদীর ছুটে চলা কচুরিপানার সাঁতার। তুমি কি কান পেতে শুনেছো ?  আহত সৈনিকের সদা আর্তনাদ গগণ বিদারী আহাজারি,  প্রসূতি জননীর গঞ্জনা কাতর কণ্ঠে রোনাজারি। তুমি কি অনুভব করেছো? ব্যথিত মনে কষ্টের আর্তি আগ্নেয়গিরির লাভা,  বিচ্ছেদের করুণ বেদনায় দগ্ধ  দহনে প্রজ্জলিত আভা।

ইতিহাস থেকে হারিয়ে যাওয়া শের -ই- মহিশুর টিপু সুলতান

  অষ্টাদশ শতক ভারতীয় উপমহাদেশে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির জন্য ছিল প্রভাব বিস্তারের শতাব্দী। এই শতকের মাঝামাঝিতে  ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ভারতের পূর্বে বাংলায় স্বাধীন নবাব, নবাব সিরাজউদ্দৌলার প্রধান  সেনাপতি মীর জাফরকে হাত করে বাংলায় ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসনের সূচনা করে। ১৭৫৭ সালে পলাশীর যুদ্ধে নবাবের পতন সমগ্র ভারতে ব্রিটিশ প্রভুত্ব কায়েমের দ্বার উন্মুক্ত হয়ে যায়। যার ধারাবাহিকতায় গুটিকয়েক স্বরাজ ব্যতীত সমগ্র ভারত ব্রিটিশদের পদানত হয়। এই শতকে ১৭৯৯ সালে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর বিরুদ্ধে তৃতীয় মহিশুরের যুদ্ধে টিপু সুলতান নিহত হন। ভারতবর্ষের প্রথম স্বাধীনতাসংগ্রামী বলা হয় তাঁকে। বহু যুদ্ধে জয়ী হয়ে অবশেষে শ্রীরঙ্গপত্তনমের যুদ্ধে নিজের দুর্গে তাঁর পতন হয়।সেসময় ব্রিটিশ সৈন্যরা ভেঙে ফেলে নগরের প্রাচীর। যুদ্ধ উপদেষ্টারা টিপুকে পরামর্শ দেয় গুপ্ত দরজা দিয়ে পালিয়ে যেতে। তিনি বলেন ‘ভেড়া বা শিয়ালের মতো দু'শ বছর বাঁচার চেয়ে বাঘের মতো দু'দিন বেঁচে থাকাও ভালো।' তিনি ভীরুর জীবন বেঁচে নেননি। বাংলার নবাব সিরাজউদ্দৌলার প্রধান সেনাপতি মীর জাফরের মতো টিপুর এক সেনাপতি

মুসলিম হলে কেউ কি ভারতে সংস্কৃত পড়তে বা পড়াতে পারবেন না ?

বর্তমান ভারত জুড়ে চলছে নানা বিষয়ে বিতর্ক। কাশ্মীর ইস্যু ও বাবরি মসজিদের রায় নিয়ে  মুসলিমদের হৃদয়ের রক্তক্ষরণ বন্ধ না হতেই প্রতিনিয়ত যোগ হচ্ছে নতুন নতুন বিতর্কিত ইস্যু।  ভারতের বেনারস হিন্দু ইউনিভার্সিটিতে সংস্কৃত বিভাগে সংস্কৃতে পিএইচডি ডিগ্রিধারী ফিরোজ খান নামের একজন মুসলিমকে নিয়োগ দেওয়া নিয়ে শুরু হয়েছে নতুন বিতর্ক।বারো দিন আগে বেনারসের ঐ বিশ্ববিদ্যালয়ের সংস্কৃত বিদ্যা ধর্ম বিজ্ঞান (এসভিডিভি)-এ যোগদান করেন ফিরোজ খান নামের মুসলিম শিক্ষক। সংস্কৃত বিভাগে মুসলিম শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে হিন্দু শিক্ষার্থীদের মধ্যে চলছে জোর প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ। হিন্দু শিক্ষার্থীরা ফিরোজ খানকে ক্লাসেই ঢুকতে দিতে রাজি নয়।তারা উপাচার্যের কার্যালয়ের সামনেও অবস্থান নিয়েছে।বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের দাবি ফিরোজ খানের চেয়ে  যোগ্যতর আর কোনো প্রার্থী ওই পদে ছিলেন না বলে তিনি নিয়োগ পেয়েছেন।ফিরোজ খান নিজে গণমাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিয়ে জানিয়েছেন, তাদের পরিবারে সংস্কৃতের চর্চা আছে বহুকাল ধরে।তার বাবা রমজান খান ভজন গান করেন - এমন কী গোশালা রক্ষায় প্রচার পর্যন্ত চালান।ফলে তার বিরুদ্ধে এই ধরনের আন্দোলনে ফিরোজ খান স্বভাবতই অত্য

আসামে এনআরসি এবং বিজেপির মুসলিম খেদাও নাটক

ভারতের উত্তর-পূর্ব সীমান্তে অবস্থিত একটি রাজ্যের নাম আসাম। এই রাজ্যে এনআরসি বা জাতীয় নাগরিক পঞ্জি নিয়ে চলছে দীর্ঘদিনের বিতর্ক। সেই বিতর্কে নতুন করে যুক্ত হয়েছে সাম্প্রতিককালে করা এনআরসি বাতিল করা নিয়ে।মূলত এনআরসি হলো ভারতের আসামে থাকা বাঙালিদের বিতাড়ন করার কৌশল মাত্র। তাদের মধ্যে মূল এবং নির্ভুল টার্গেট হলো বাঙালি মুসলমানরা। আসামের প্রধান ধর্মগুলো হল হিন্দুধর্ম ৬২.৯%,  ইসলাম ৩৪.৯% এছাড়া অন্যান্য ধর্মের মধ্যে রয়েছে খ্রিস্টান ধর্ম ৩.৭%,  শিখ ধর্ম ১%, এবং বৌদ্ধ ধর্ম ইত্যাদি। ভারতে প্রথম এনআরসি বা জাতীয় নাগরিক পঞ্জি তৈরি হয়েছিল আসামে ১৯৫১ সালে। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের মধ্যরাত পর্যন্ত যারা বা যাদের উত্তরসূরীদের নাম আসামের  ভোটার তালিকায় ছিল তারা এনআরসিতে স্থান পাবেন বলে বলা হয়েছিল। তাদের মতে এবারের এনআরসি-তে ১৯৭১ সালকে ভিত্তিবর্ষ ধরে যোগ্য ব্যক্তিদের নাগরিকত্ব দেওয়া হয়েছিল। ১৯৫১ সালের এনআরসি-তে যাঁদের নামছিল তারা এবং তাদের পরবর্তী প্রজন্ম সর্বশেষ  এনআরসিতে স্বাভাবিকভাবেই স্থান পাবেন বলে জানানো হয়েছিল। ১৯৮৫ সালের রাজীব গান্ধী এবং আসাম আন্দোলনের অন্যতম শক্তিগুলোর মধ্যে আসাম চুক্তি স্বাক্ষরি

শ্রীলঙ্কার নির্বাচন : উদ্বিগ্ন মুসলিম সম্প্রদায়

দক্ষিণ এশিয়ার দ্বীপ রাষ্ট্র শ্রীলঙ্কায় ১৮ নভেম্বর অষ্টমবারের মতো অনুষ্ঠিত হলো প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। ভারত মহাসাগরের এই সর্ববৃহৎ দ্বীপ রাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন গোতাবায়া রাজাপাকসে।এরমধ্যে দিয়ে শ্রীলঙ্কা এখন গোতাবায়া রাজাপাকসে এবং তার ভাই শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট মাহিন্দা রাজাপাকসের হাতে মূল ক্ষমতা ন্যস্ত হলো। ২১ নভেম্বর শ্রীলঙ্কার রাজধানী কলম্বোয় এক অনুষ্ঠানে বড় ভাই মাহিন্দা রাজাপাকসেকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ পড়ান শ্রীলঙ্কার নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ছোটভাই গোতাবায়া রাজাপাকসে।গুরুত্বপূর্ণ দুটো পদে আপন দুই ভাইয়ের নির্বাচিত হবার ঘটনা শ্রীলঙ্কার ইতিহাসে এই প্রথম ঘটল। শুধু তাই নয়, পৃথিবীতে এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে কি না তা অনুসন্ধানের দাবি রাখে। যদিও এর আগে শ্রীলঙ্কায় এদুটো গুরুত্বপূর্ণ পদে মা মেয়ের শাসন লঙ্কানরা প্রত্যক্ষ করেছেন। শ্রীলঙ্কায় এবারের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে গোতাভায়া রাজাপাকসে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে তার বিরোধী সাজিথ প্রেমাদাসাকে পরাজিত করেন।৭০ বছর বয়সী সামরিক বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট কর্নেল গোতাভায়া রাজাপাকসে এক সময়  প্রতিরক্ষামন্ত্রী ছিলেন। ২০০৫ থেকে ২০১৫ সালের

শহিদ নূর হোসেন মিলনরা ফিরে আসেন জাতির প্রয়োজনে

   ‘স্বৈরাচার নিপাত যাক, গণতন্ত্র মুক্তি পাক ' এই স্লোগান বুকে ও পিঠে লিখে ১৯৮৭ সালের ১০ নভেম্বর ঢাকায়  বিরোধী দলের অবরোধ কর্মসূচির একটি মিছিলে অংশ নেন নূর হোসেন। মিছিলটি ঢাকার গুলিস্তানের জিপিও-র সামনে জিরো পয়েন্টের কাছাকাছি আসলে স্বৈরশাসকের মদদপুষ্ট পুলিশবাহিনীর গুলিতে নূর হোসেন নিহত হন। সেদিন মোট তিনজন আন্দোলনকারী  নিহত ও অসংখ্য আন্দোলনকারী আহত হন। নিহত অপর দুই ব্যক্তি হলেন যুবলীগ নেতা নুরুল হূদা বাবুল এবং আমিনুল হূদা টিটু। নূর হোসেনরা সব সময় জন্ম গ্রহণ করেন না। জাতির দুর্দিনে প্রয়োজনে দুঃসময়ে তারা অবতারের মতো অবতীর্ণ হন  জাতির ত্রাণকর্তা হিসেবে। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পূর্বে স্বৈরশাসক আইয়ুব খানের পতনে যেমন দুজন বাংলার দামাল ছেলে অনন্য ভূমিকা পালন করেছিলেন। তেমনি স্বাধীনতা পরবর্তী বাংলাদেশে ক্ষমতার মসনদে জেকে বসা স্বৈরশাসক এরশাদের পতনে দুজন সূর্য সন্তানের শাহাদত এরশাদের পতন ত্বরান্বিত করেছিল।আমরা ইতিহাস থেকে জানি পাকিস্তান আমলে শহিদ আসাদ তিনি আইয়ুব খানের পতনের দাবীতে মিছিল করার সময় ২০ জানুয়ারি ১৯৬৯ সালে পুলিশের গুলিতে নিহত হন। শহীদ আসাদ হচ্ছেন ১৯৬৯ সালের গণ-আন্দোলনে একজন পথি

আমরা জেনেশুনে সুইসাইড করছি।

বাংলার মোগল সুবাহদার ইসলাম খাঁ ১৭ শতকের শুরুতে ঢাকাকে প্রথম বাংলার রাজধানী করেন। প্রায় চারশত বছরের পুরনো এই ঢাকা শহরে দিনদিন আমাদের জীবন হয়ে পড়ছে বিকল ও বিপর্যস্ত। ১২৫ বর্গমাইল বা ৩২৫ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের ঢাকা সিটির প্রতি বর্গকিলোমিটারে ৪৫,০০০ হাজার মানুষের বাস। সেহিসাবে ঢাকা সিটির মোট জনসংখ্যা হচ্ছে ১ কোটি ৪৬ লক্ষ ২৫ হাজার। ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী ঢাকা নগরীর জনসংখ্যা এক কোটি ৩০ লাখ। জাতিসংঘের ওয়ার্ল্ড আরবানাইজেশন প্রসপেক্টের তথ্য অনুযায়ী ঢাকার জনসংখ্যা বর্তমানে এক কোটি ৭০ লাখ, যা ২০৩০ সালের মধ্যে পৌঁছে যাবে দুই কোটি ৭৪ লাখে। ঢাকা সিটিতে যে হারে জনসংখ্যা বাড়ছে তাতে ২০৩৫ সালের মধ্যে ঢাকার জনসংখ্যা দ্বিগুণ হয়ে সাড়ে ৩ কোটি হবে।এমন তথ্যও উঠে এসেছে বিশ্বব্যাংকের এক প্রতিবেদনে।যাইহোক ঢাকা এখন বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ ঘনবসতিপূর্ণ শহরের একটি। ঘনবসতিপূর্ণ ঢাকা শহর নানা প্রকারের অনিয়ম ও ব্যবস্থাপনায় নাগরিক জীবনের যাপিত দিনগুলো করুণ দশায় আপতিত।বর্তমানে মানব সৃষ্ট মানবিক বিপর্যয়ে এই শহর ভারাক্রান্ত। এই শহরের মানুষগুলো জেনেশুনেই স্লো সুইসাইডের সম্মুখীন ।রবীন্দ্রনাথের বিখ্যাত গানের দুটো চরণ য

কেমন আছেন চীনের উইঘুর মুসলিরা?

চীনের সংখ্যালঘু উইঘুর মুসলিমদের বন্দী ক্যাম্পে রেখে নির্যাতনের গোপন তথ্য সম্প্রতি ফাঁস হয়েছে।এতোদিন ধরে যদিও চীন সরকার এধরনের ক্যাম্পে মুসলিম বন্দী রাখার কথা অস্বীকার করে আসছিল। জিনজিয়াংয়ের ‘কনসেনট্রেশন ক্যাম্পে’ আটকে রাখা বন্দীদের  ‘কারিগরি প্রশিক্ষণ ও সমাজের মূল ধারায় নেয়ায় প্রক্রিয়া’র নামে সেখানে তাদের ওপর চালানো হচ্ছে নির্মম নির্যাতন। যা আধুনিক ইতিহাসে মুসলমানদের ওপর সবচেয়ে নির্লজ্জ নির্মম হামলা-নির্যাতন। আজকের এই লেখা চীনের জিনজিয়াং প্রদেশে ভাগ্যাহত নির্যাতিত উইঘুর মুসলিমদের নিয়ে।  ২০১৮ সালের আগস্টে জাতিসংঘ একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে জানায় যে, প্রায় ১০ লাখ উইঘুরকে চীনের সন্ত্রাসবাদ কেন্দ্রগুলোতে আটক রাখা হয়েছে। ২০ লাখ মানুষকে রাজনৈতিক ও রাজনৈতিক পুনর্বিবেচনার শিবিরে অবস্থান করতে বাধ্য করা হয়েছে।জাতিসংঘের প্রতিবেদন প্রকাশের পর তা বিশ্ববাসীর নজরে আসে। চীন সরকার জিনজিয়াং প্রদেশে মুসলিমদের ওপর দীর্ঘদিন ধরে দমন-পীড়ন চালিয়ে আসছে। উইঘুর মুসলিমদের নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছে। তাদের প্রশিক্ষণের নামে বন্দিশিবিরে আটকে রাখা হয়েছে। চীনের ২৩টি প্রদেশে সরকারিভাবে বিভিন্ন সেমিনার, মতবিনিময়,