আলহামদুলিল্লাহ


হাদিসে কুদসিতে এসেছে, অসুস্থ অবস্থায় আল্লাহর প্রশংসা করলে আল্লাহ তাআলা ওই বান্দাকে নিষ্পাপ করে দেন। হাদিসে কুদসিতে এসেছে-
মহান আল্লাহ বলেন, ‘যখন আমি আমার মুমিন বান্দাকে রোগাক্রান্ত করি, আর বান্দা সে অবস্থায় আমার প্রশংসা করে- ‘আলহামদুলিল্লাহ’ বলে; তবে সে বিছানা থেকে এমনভাবে ওঠে দাঁড়ায়; যেন তার মা তাকে ভূমিষ্টকালে যেমন জন্মদান করেছিল।’ (হাদিসে কুদসি)
রাসুলুল্লাহ সা যখন কষ্টের মধ্যে থাকতেন তখন “আলহামদুলিল্লাহ আলা কুল্লি হাল” বলতেন। “আলহামদুলিল্লাহ আলা কুল্লি হাল” এর অর্থ – “সর্ব অবস্থায় আমি আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করছি”।
আল হামদুলিল্লাহ এর ফজিলত অনেক বেশি। একবার আল হামদুলিল্লাহ বললে কিয়ামতের দিন মিজানের পাল্লা ভারি হবে। যেন হাদিসে এসেছে, রাসুল সা. বলেন। ‘আলহামদুলিল্লাহ’ মিজানের পাল্লাকে ভারি করে দেয় এবং এটা সর্বোত্তম দোয়া। (তিরমিজি)।
আল হামদুলিল্লাহ” কখন বলতে হয় তা নিচে তুলে ধরা হলো।
যখন খুশির সংবাদ শুনা হয় তখন আল হামদুলিল্লাহ বলতে হয়।
যখন কেউ আপনাকে কেমন আছেন বলবে? তখন আল হামদুলিল্লাহ ভালো আছি বলবেন।
তাছাড়া হাচি দিলে আলহামদুলিল্লাহ বলতে হয়। বক্তব্য দেওয়ার আগে আলহামদুলিল্লাহ বলে শুরু করতে হয়।

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

যে গাছ ইহুদিদের আশ্রয় দেবে অর্থাৎ ইহুদিদের বন্ধু গাছ

রক্তপাতহীন মক্কা বিজয়ের দিন আজ

খন্দক যুদ্ধ কারণ ও ফলাফল