কুরআন নাজিলের মাসে আজ এক কলঙ্কের দিন
মো. আবু রায়হান আল্লাহ তায়ালা এই পৃথিবীতে মানব জাতিকে সৃষ্টি করেছেন,সৃষ্টি করেই মানুষকে এমনি এমনি ছেড়ে দেননি বরং তাদের সঠিক পথের দিশা দিতে, অন্ধকার থেকে আলোর পথে আনার জন্য যুগে যুগে অসংখ্য নবী ও রাসুল প্রেরণ করেছেন।তাদের দিয়েছেন আসমানি কিতাব।সর্বশেষ আসমানি কিতাব আল কুরআন যা রাসুল (সা) এর ওপর নাযিল হয়, সমগ্র মানবজাতির মুক্তির দিশারি হিসেবে। আল্লাহ তায়ালা বলেন, "আর আমি আপনার উপর এই কিতাব নাযিল করেছি শুধু এজন্য যে, যে বিষয়ে তারা বিতর্ক করছে, তা তাদের জন্য আপনি স্পষ্ট করে দিবেন এবং (এটি) হিদায়াত ও রহমত সেই কওমের জন্য যারা ঈমান আনে।"(সূরা আন নাহল আয়াত-৬৪)। পবিত্র কুরআনের মূল উদ্দেশ্য সম্পর্কে মহান আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, "এটি একটি বরকতময় কিতাব, যা আমি আপনার প্রতি বরকত হিসেবে অবতীর্ণ করেছি, যাতে মানুষ এর আয়াতসমূহ নিয়ে চিন্তা–ভাবনা করে এবং বুদ্ধিমানগণ যেন তা অনুধাবন করে।"(সূরা ছোয়াদ আয়াত-২৯)। কিন্তু কুরআনের মর্মার্থ বুঝতে অক্ষম হয়েছে এক শ্রেণির মানুষ ।যেকারণে কুরআনের বিরুদ্ধে যুগেযুগে হয়েছে অসংখ্য ষড়যন্ত্র । ভারতের দুইজন উগ্র সাম্প্রদায়িক নাগরিক পদ্মপল চোপরা ও শীতল