পাকিস্তান, বাংলাদেশ ও আফগানিস্তানের সংখ্যালঘুরা কতটা নিরাপদ?
ভারতে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন পাশের পর গোটা ভারত জুড়ে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়েছে। এই আইন পাশের পর জনগণ রাস্তায় নেমে আসে। ভারতের পূর্বাঞ্চল আসাম, ত্রিপুরা, পশ্চিমবঙ্গে চলছে প্রতিবাদ বিক্ষোভ। অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে দোকানপাট, বাস ও ট্রেনে।১৯৫৫ সালে ভারতের নাগরিক আইন প্রবর্তনের পর এর আগে ১৯৫৭, ১৯৬০, ১৯৮৫, ১৯৮৬, ১৯৯২ এবং ২০০৩ সালে অর্থাৎ মোট ছয় বার নাগরিকত্ব আইন সংশোধন করা হয়েছে।তখন সেই নাগরিকত্ব আইন সংশোধন নিয়ে বর্তমানের মতো এতোটা সহিংস প্রতিবাদ বিক্ষোভ হয়নি। এবারেই এধরনের ঘটনা প্রথম ঘটছে।এই বিক্ষোভ প্রতিবাদের মূলে রয়েছে এবারের নাগরিকত্ব সংশোধন আইনে বিতর্কিত কিছু ধারা। নাগরিকত্ব সংশোধন বিল পাশ করা বিষয়ে বিজেপি সরকার বলছে, বাংলাদেশ, পাকিস্তান এবং আফগানিস্তান থেকে আসা অমুসলিম সংখ্যালঘুদের সুরক্ষা দেওয়াই আইন সংশোধনের উদ্দেশ্য। বিজেপি সরকারের যুক্তি তিন দেশে মুসলিমরা সংখ্যাগরিষ্ঠ ফলে ঐসব দেশে মুসলিমদের ধর্মীয় নিপীড়নের শিকার হতে হয় না। কিন্তু অমুসলিম সংখ্যালঘুরা এসব দেশে নির্যাতনের শিকার। তাদের সুরক্ষা দিতে বিজেপি সরকার এই নাগরিকত্ব আইন সংশোধন করেছে। বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও আফগানিস্তান থেকে ভারতে আসা