ইয়ারমুকের যুদ্ধ ও ভ্রাতৃত্ববোধের অনুপম উদাহরণ
![ছবি](https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjShelif_oKkGUBFV5AiKBlRBeI-3_y6FIDM_2xLVejbRhM0xIsjpuUs6B-mBiXr3A_a5unO4SpEcOEJPnct1uO4xbYuwuGmiZ0ROh7cFySYh_rgg5ZaMEIdRwIDNKXpGde1NEKvls_-pU/w400-h253/c.jpg)
আধুনিক কালের ইয়ারমুক #মো.আবু রায়হান ইয়ারমুকের যুদ্ধ ৬৩৬ খ্রিষ্টাব্দে রাশিদুন খিলাফত ও বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের মধ্যে সংঘটিত হয়। ৬৩৬ খ্রিষ্টাব্দের আগস্টে ইয়ারমুক নদীর তীরে ছয়দিনব্যপী এই যুদ্ধ সংঘটিত হয়। জর্দান নদী ও ইয়ারমুক নদীর মিলনস্থলে ইয়ারমুক প্রান্তর অবস্থিত। বর্তমানের সিরিয়া, জর্দান ও ফিলিস্তিনের সীমান্তবর্তী এই উপত্যকার তিনদিকে ছিলো ওয়াদী আল রুক্কাদ, ওয়াদী আল ইয়ারমুক, ওয়াদী আল আলান এর খাড়া পাহাড় বেষ্টিত সরু গিরিপথ। এই যুদ্ধে মুসলিমদের বিজয়ের ফলে সিরিয়ায় বাইজেন্টাইন শাসনের অবসান ঘটে। সামরিক ইতিহাসে এই যুদ্ধ অন্যতম ফলাফল নির্ধারণকারী যুদ্ধ হিসেবে গণ্য হয়। মুহাম্মদ (সা) এর মৃত্যুর পর এই যুদ্ধ জয় মুসলিম বিজয়ের প্রথম বৃহৎ বিজয় হিসেবে দেখা হয়। এর ফলে খ্রিষ্টান লেভান্টে ইসলাম দ্রুত বিস্তার লাভ করে। ৬৩৬ সালের জানুয়ারি মাস নাগাদ মুসলিম বাহিনী সিরিয়ার প্রতিটি লড়াইয়ে রোমানদের হারাতে হারাতে পশ্চিম সিরিয়ার হিমস শহর দখল করে নেয়। পুরো সিরিয়ান ফ্রন্টে কেবল আলেপ্পো তখন রোমানদের একমাত্র শক্তিশালী ঘাঁটি, যা হারালে রোমানদের সিরিয়াতে দাঁড়ানোর মত আর জায়গা থাকবে না। এমন কঠিন অবস্থায় রোমান ক