কারা প্রথম দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ থেকে শুরু করে ইরাক যুদ্ধ সংঘটিত করেছে? লাখ লাখ মানুষ হত্যা করছে । ফিলিস্তিন, আফগানিস্তান, কাশ্মীরের কারা নৃশংসতা চালিয়ে মুসলমানদের হত্যা করছে ? কারা আজারবাইজানের ভূমি দখল করার দুঃসাহস দেখিয়েছে? সারা বিশ্বে মুসলমান হত্যা করে কারা মানবতার ফেরিওয়ালা সেজেছে?ফিলিস্তিনি সংকট কারা তৈরি করছে ?উদোর পিন্ডি বুধোর ঘাড়ে আর কত ? ১৭শ শতক থেকে ১৯৬০-এর দশকের শেষভাগ পর্যন্ত ইউরোপের বাইরের ১ কোটি ২৩ লক্ষ ৪৭ হাজার বর্গকিলোমিটারের বিশাল আয়তনের উপনিবেশ ছিল ফ্রান্সের । উপনিবেশ থাকা অঞ্চলগুলোর টাকায় ফ্রান্স ধনী হয়েছে । যে দেশগুলো এখন দারিদ্রপীড়িত ও অধিকাংশ মুসলিম। ফরাসি শোষণের বেড়াজাল থেকে এখনও মুক্ত নয় আফ্রিকা।দাসত্বের শৃঙ্খল পরিয়ে প্রাক্তন উপনিবেশের ১৪টি দরিদ্রদেশকে এখনও নানা প্রকার কর ও ভাড়া দিতে বাধ্য করছে ফ্রান্স। উপনিবেশগুলোর মানুষের জীবনমান ও অগ্রসরতা নিয়ে উদ্বেগ না থাকলেও অবশ্য ফ্রান্স এখনও বহু দরিদ্র আফ্রিকান দেশকে কর ও ভাড়া দিতে বাধ্য করছে।বিশ্বে ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসের পরিচয় শিল্পকলা, চলচ্চিত্র আর সংস্কৃতির পৃষ্ঠপোষক হিসেবে।সেই পরিচয়ের ছিটেফোঁটাও সাবেক ফরাসি অবশ্য উপনিবেশগুলোর ভাগ্যে জোটেনি। আফ্রিকা ও এশিয়াজুড়ে প্রায় দুই শতাব্দীর ফরাসি ঔপনিবেশিক শাসনকালে ফ্রান্স মাত্র একটি বিশ্ববিদ্যালয় তৈরি করে, তৎকালীন ইন্দোচীন বলে পরিচিত দক্ষিণপূর্ব এশিয়ায়।এককালের ফ্রান্সের উপনিবেশের ১০টি দেশে প্রাপ্তবয়স্কদের মাঝে শিক্ষাহার পুরো বিশ্বের মাঝে সবচেয়ে কম। প্রাপ্তবয়স্ক শিক্ষাহারসহ হতভাগ্য দেশগুলোর মধ্যে ৮টি দেশের দিকে নজর দিলেই বিষয়টি স্পষ্ট হয়। এই ৮ দেশ হলো; বেনিন (৪০%), বুর্কিনা ফাসো (২৬%), চাদ (৩৪%), আইভরি কোস্ট (৪৯%), গায়ানা (২৯%), মালি (২৩%), নাইজার (২৯%) এবং সেনেগাল (৪২%)। দেড়শো বছরের ফরাসি ঔপনিবেশিক শাসনে এটাই সবচেয়ে চমকপ্রদ ফলাফল! এসব দেশে গৃহযুদ্ধ, রাজনৈতিক অস্থিরতা, গণহত্যা অধিকাংশ সময়েই ঔপনিবেশিক শক্তির প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ইন্ধনে সংগঠিত হয়। ফ্রান্স এখনও এসব দেশে ঔপনিবেশিক আমলে নির্মিত সরকারি ভবন ও স্থাপনার ভাড়া আদায় করে।কতটা নির্লজ্জ ও ছোট লোক এরা ।তারাই আবার মানবতা ও শান্তির ছবক দেয় ।ইসলাম ধর্মের কারণে গোটা বিশ্ব আজ সঙ্কটে বলে বিবৃতি ও বক্তব্য দেয় । হাউ ফানি ।
মো.আবু রায়হান: কিয়ামত সংঘটিত হবার পূর্বে হযরত ঈসা (আ.) এর সঙ্গে দাজ্জালের জেরুজালেমে যুদ্ধ হবে। সেই যুদ্ধে ইহুদিরা দাজ্জালের পক্ষাবলম্বন করবে। হযরত ঈসা (আ.) দাজ্জালকে হত্যা করবেন।এদিকে ইহুদিরা প্রাণ ভয়ে পালাতে চেষ্টা করবে। আশেপাশের গাছ ও পাথর/ দেয়ালে আশ্রয় নেবে। সেদিন গারকাদ নামক একটি গাছ ইহুদিদের আশ্রয় দেবে। গারকাদ ইহুদীবান্ধব গাছ।গারকাদ একটি আরবি শব্দ। এর অর্থ হল কাটাওয়ালা ঝোঁপ।গারকাদ এর ইংরেজী প্রতিশব্দ Boxthorn। Boxএর অর্থ সবুজ ঝোঁপ এবং thorn এর অর্থ কাঁটা। এ ধরনের গাছ বক্সথর্ন হিসেবেই পরিচিত। এই গাছ চেরি গাছের মতো এবং চেরি ফলের মতো লাল ফলে গাছটি শোভিত থাকে। ইসরায়েলের সর্বত্র বিশেষত অধিকৃত গাজা ভূখন্ডে গারকাদ গাছ ব্যাপকহারে দেখতে পাওয়া যায়।ইহুদিরা কোথাও পালাবার স্থান পাবে না। গাছের আড়ালে পালানোর চেষ্টা করলে গাছ বলবে, হে মুসলিম! আসো, আমার পিছনে একজন ইহুদী লুকিয়ে আছে। আসো এবং তাকে হত্যা কর। পাথর বা দেয়ালের পিছনে পলায়ন করলে পাথর বা দেয়াল বলবে, হে মুসলিম! আমার পিছনে একজন ইহুদী লুকিয়ে আছে, আসো! তাকে হত্যা কর। তবে গারকাদ নামক গাছ ইহুদিদেরকে ...

মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন