ইসলামের সঙে বিজ্ঞানের কোনো দ্বন্দ্ব বা সংঘাত নেই।ইসলামে আছে যাবতীয় সমস্যার সমাধান।সেই ক্ষেত্রে আল কুরআন হচ্ছে যাবতীয় জ্ঞানের আকর গ্রন্থ। আল্লাহ পাক বলেন -তিনি তোমাকে তাই শিখিয়েছেন যা তুমি জানতে না।( সুরা বাকানো -২৩৫ ) আল্লাহ পাক বলেন -আর তাঁর নিদর্শনাবলীর মধ্যে হচ্ছে মহাকাশমন্ডলী ও পৃথিবীর সৃষ্টি, আর তোমাদের ভাষা ও তোমাদের বর্ণের বৈচিত্র্য। নিশ্চয় এতে জ্ঞানীদের জন্যে নিদর্শনাবলী রয়েছে। (সূরা রুম, আয়াত- ২২)
আইনস্টাইন বলেছিলেন -Science without religion is lame, religion without science is blind যদিও বিজ্ঞানের ওপর কুরআন নির্ভরশীল নয় বরং বর্তমানের যত আবিষ্কার এবং ভবিষ্যতে যা আবিষ্কৃত হবে সবকিছুর ইশারা কুরআনে বর্ণিত হয়েছে। সেই হিসেবে কুরআন হচ্ছে এক দিক দিয়ে বিজ্ঞানের গ্রন্থও বটে। কয়েকটি পর্বে কুরআন ও হাদিসের সঙে বিজ্ঞানের সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা করব ইনশাআল্লাহ। আজ প্রথম পর্ব।
রাসূল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘পুরুষের জন্য স্বর্ণ ব্যবহার হারাম।’ (মুসলিম ১৬৫৫)
বিজ্ঞান বলে, স্বর্ণ এমন একটি পদার্থ যা স্কিনের সঙ্গে মিশে ব্লাডের মাধ্যমে ব্রেনে চলে যায়। আর তার পরিমান যদি ২.৩ হয় তাহলে মানুষ তার আগের স্মৃতি সব হারিয়ে ফেলবে।
মো.আবু রায়হান: কিয়ামত সংঘটিত হবার পূর্বে হযরত ঈসা (আ.) এর সঙ্গে দাজ্জালের জেরুজালেমে যুদ্ধ হবে। সেই যুদ্ধে ইহুদিরা দাজ্জালের পক্ষাবলম্বন করবে। হযরত ঈসা (আ.) দাজ্জালকে হত্যা করবেন।এদিকে ইহুদিরা প্রাণ ভয়ে পালাতে চেষ্টা করবে। আশেপাশের গাছ ও পাথর/ দেয়ালে আশ্রয় নেবে। সেদিন গারকাদ নামক একটি গাছ ইহুদিদের আশ্রয় দেবে। গারকাদ ইহুদীবান্ধব গাছ।গারকাদ একটি আরবি শব্দ। এর অর্থ হল কাটাওয়ালা ঝোঁপ।গারকাদ এর ইংরেজী প্রতিশব্দ Boxthorn। Boxএর অর্থ সবুজ ঝোঁপ এবং thorn এর অর্থ কাঁটা। এ ধরনের গাছ বক্সথর্ন হিসেবেই পরিচিত। এই গাছ চেরি গাছের মতো এবং চেরি ফলের মতো লাল ফলে গাছটি শোভিত থাকে। ইসরায়েলের সর্বত্র বিশেষত অধিকৃত গাজা ভূখন্ডে গারকাদ গাছ ব্যাপকহারে দেখতে পাওয়া যায়।ইহুদিরা কোথাও পালাবার স্থান পাবে না। গাছের আড়ালে পালানোর চেষ্টা করলে গাছ বলবে, হে মুসলিম! আসো, আমার পিছনে একজন ইহুদী লুকিয়ে আছে। আসো এবং তাকে হত্যা কর। পাথর বা দেয়ালের পিছনে পলায়ন করলে পাথর বা দেয়াল বলবে, হে মুসলিম! আমার পিছনে একজন ইহুদী লুকিয়ে আছে, আসো! তাকে হত্যা কর। তবে গারকাদ নামক গাছ ইহুদিদেরকে ...
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন