পোস্টগুলি

ছদ্মবেশী

মুখের ওপরের কালো পরদা সরে গেছে,জেগেছে মুখায়ব, শোক অভিমান ভুলে কাছে আসতে ইচ্ছে করবে খুব। ভিড়বেই সেও শিঘ্রই কাছে, সরেনি মাথার কালো গিলাফ, তোমার আশিসে শিঘ্রই দেবে গভীর প্রমে ডুব।

বিশ্ব র‍্যাঙ্কিংয়ে কেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নেই?

কিছুদিন আগে টাইমস হায়ার এডুকেশন' নামের লন্ডনভিত্তিক একটি ম্যাগাজিন এশিয়ার সেরা ৪১৭টি বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি তালিকা প্রকাশ করেছে। সেই তালিকায় বাংলাদেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয় নেই। ঢাবি এই তালিকায় না থাকায় তা নিয়ে চলছে বিভিন্ন মহলে প্রবল সমালোচনা ও মন্তব্য। যেখানে শিক্ষকসহ রাজনীতিবীদ পর্যন্ত সমালোচনায় যুক্ত হয়েছেন। এ তালিকাসহ বিভিন্ন সময়ের তালিকায় ঢাবির নাম না থাকার কারণ জানার চেষ্টা করব এ লেখায়। বিভিন্ন জনের লেখায় ও বক্তব্যে এ কারণ গুলো উঠে এসেছে। বাংলাদেশে এখন ৪৩টি পাবলিক এবং ১০৩টি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে৷ এর বাইরে আরো ৪টি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি আছে৷ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের হিসাব অনুযায়ী, বাংলাদেশে সব মিলিয়ে এখন বিশ্বদ্যিালয়ের সংখ্যা ১৫০টি৷ টাইমস হায়ার এডুকেশন' এর এই তালিকা তৈরিতে তারা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর পাঠদান, গবেষণা, জ্ঞান আদান-প্রদান এবং আন্তর্জাতিক দৃষ্টিভঙ্গি- এই চারটি মৌলিক বিষয়কে প্রাধান্য দিয়েছে৷ আর তাদের এই তালিকায় এশিয়ার সেরা বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে চীনের সিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম উঠে এসেছে৷ দ্বিতীয় সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সিঙ্গাপুর এবং তৃতী

নুরের উপর আক্রমণ ঢাবির জন্য অবমাননা

কোটা সংস্কার আন্দোলন থেকে উঠা আসা নুরুল হক নুর এখন যেনতেন কোন ব্যক্তি নয়। নুরের আন্দোলন জীবনের দুটো অংশ। প্রথমতঃ   কোটা সংস্কার আন্দোলন তথা ডাকসুর ভিপি নির্বাচিত হবার পূর্ব কাল এবং দ্বিতীয়তঃ বর্তমান ডাকসুর ভিপি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ হতে আজ অবধি। ভুলে গেলে চলবে না কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় তার উপর অসংখ্য বার পৈশাচিক শারীরিক আক্রমণ হয়েছে।তারপরেও সে দমিয়ে যায়নি। মূলত নুরের নেতৃত্বে আন্দোলনের কারণে অভিশপ্ত কোটা ব্যবস্থা বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে। যদিও কার্যকারিতা এখনো দৃশ্যমান নয়। সেই সময়ে তার উপর আক্রমণ যেমন নিন্দিত হয়েছে ক্ষুদ্র একটি মহলের কাছে নন্দিত হয়েছে। যদিও এই সংখ্যা খুবই নগন্য। সুস্থ বিবেকবোধ সম্পন্ন মানুষ কখনো কারো ওপর আক্রমণের দৃশ্য অবলোকন করে পৈশাচিক সুখ অনুভব করতে পারে না।যদিও নুরের উপর আক্রমণের পর যে পৈশাচিক সুখে অবগাহন করে কেউ কেউ সুখানুভূতি পেয়েছিল।কোটা সংস্কার আন্দোলন ছিল একটি যৌক্তিক আন্দোলন।যেখা‌নে সাধারণ শিক্ষার্থীদের (স্বতঃসফুরতো) অংশগ্রহণ ছিল। ক্রমান্বয়ে দানা বেঁধে উঠা সেই আন্দোলনকে কূটকৌশলে এবং বাজে ভাবে বানচাল করার যথেষ্ট অপচেষ্টা চালানো হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত কুলে উ

চা সমাচার

চা আহা কি মজার পানীয়। চায়ের নাম শোনেননি বা পান করেননি এমন বাঙালি খুঁজে পাওয়া মুশকিল। ব্রিটিশরা এদেশে আসার পর চায়ের  জনপ্রিয়তা বাড়তে থাকে। শীতের সকালে চাদর মুড়ি দিয়ে  কুয়াশার মধ্যে এক কাপ চা হলে কি যে খুশি হওয়া যায়। একটু  ইমাজিন করেন। কারো বাসায় বেড়াতে গেলে চা পান করেন বা না করেন এক কাপ চায়ের অফার তো সৌজন্যতার খাতিরে পাবেনই।  বাংলাদেশ চা উৎপাদনে বিশ্বে অষ্টম কিন্তু চা খোরের সংখ্যায় ডাবল অর্থাৎ ষোলোতম। দিন দিন এদেশে চাখোরের সংখ্যা বাড়ছে ফলে চা রপ্তানির পরিমাণও কমে যাচ্ছে। ১৮৫৪  সালে সিলেটে মালিনীছড়ায় ব্রিটিশরা যে চায়ের আবাদ শুরু করল আজ অবধি তা চলছে। এখন বাংলাদেশে মোট চা বাগান ১৬৬ টি। গ্রিক দেবী থিয়ার নাম থেকে টি এবং টি  চীনা উচচারণে চি হয়ে পরবর্তীতে চা নাম ধারন করেছে। বিভিন্ন প্রকার চা আছে কালো চা সবুজ, হলদে ইত্যাদি। চা নিয়ে অনেক মজার কাহিনী তো আছে এইতো সেদিন চাখোর নাটকে দেখলাম মো. করিমের দিনে পঞ্চাশ-ষাট কাপ চা না হলো চলেই না। চা অনেকটা নেশার মতো যে নিয়মিত পান করে না।  সে  তেমনটা ফিল করেনা। ( এক) এলাকার চেয়ারম্যানের বাড়ি  গেছে একজন গরীব কৃষক।  জীবনে চা পান করেনি সে।  কাজ শেষে ফেরার সময়